ভারতে ফোর-জি পরিষেবায় চীনা সরঞ্জাম ব্যবহারে বিধিনিষেধ !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
সীমান্তে চীনা বাহিনীর হাতে অন্তত ২০ সেনা নিহতের ঘটনায় ভারতজুড়ে ক্ষোভ বাড়ছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে চীনের পতাকা, পণ্য ও চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর কুশপুতুল দাহ করছেন বিক্ষোভকারীরা। বুধবার দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপেও ভবিষ্যতে ভারতীয় বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতে দিল্লির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ওই ফোনালাপের একদিনের মাথায় বৃহস্পতিবার ভারতে ফোর-জি পরিষেবায় চীনা সরঞ্জাম ব্যবহারে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে দিল্লি।
ভারত সঞ্চার নিগম লিমিটেড (বিএসএনএল)-এর ফোর-জি পরিষেবার উন্নতিতে কোনও চাইনিজ সরঞ্জাম ব্যবহার করা যাবে না; এমন নির্দেশ দিয়েছে দেশটির টেলিকম মন্ত্রণালয়।
সরকারি সূত্র জানিয়েছে, সীমান্তে দুই দেশের মধ্যে যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে তারই প্রতিক্রিয়ায় এই সিদ্ধান্ত। তাই বিএসএনএল-এর তরফে ফোরজি পরিষেবার উন্নতিতে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের জন্যে নতুন করে টেন্ডার ডাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শুধু সরকারি টেলিকম সংস্থাই নয়, বেসরকারি সংস্থাগুলোকেও চাইনিজ সরঞ্জাম বর্জনের ব্যাপারে অনুরোধ করার বিষয়টিও ভেবে দেখছে কেন্দ্রীয় সরকার।
ভারতী এয়ারটেল এবং ভোডাফোন আইডিয়ার মতো টেলিকম সংস্থাগুলো তাদের বর্তমান নেটওয়ার্কগুলোতে হুয়াওয়ে-র সঙ্গে কাজ করে। অন্যদিকে জেডটিই কাজ করে ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বিএসএনএল-এর সঙ্গে।
২০১২ সালে একটি চীনা প্রতিষ্ঠানের নির্মিত টেলিকম নেটওয়ার্ক থেকে সাইবার গুপ্তচরবৃত্তির আশঙ্কা নিয়ে দিল্লিকে সতর্ক করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। তখনই হুয়াওয়ে ও জেডটিই-এর সঙ্গে ব্যবসার বিষয়ে বিবেচনা করারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তবে সে সময় চীনা প্রতিষ্ঠানগুলো যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ অস্বীকার করে।
সীমান্তে চীনা বাহিনীর হাতে অন্তত ২০ সেনা নিহতের ঘটনায় ভারতজুড়ে ক্ষোভ বাড়ছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে চীনের পতাকা, পণ্য ও চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর কুশপুতুল দাহ করছেন বিক্ষোভকারীরা। বুধবার দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপেও ভবিষ্যতে ভারতীয় বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতে দিল্লির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ওই ফোনালাপের একদিনের মাথায় বৃহস্পতিবার ভারতে ফোর-জি পরিষেবায় চীনা সরঞ্জাম ব্যবহারে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে দিল্লি।
ভারত সঞ্চার নিগম লিমিটেড (বিএসএনএল)-এর ফোর-জি পরিষেবার উন্নতিতে কোনও চাইনিজ সরঞ্জাম ব্যবহার করা যাবে না; এমন নির্দেশ দিয়েছে দেশটির টেলিকম মন্ত্রণালয়।
সরকারি সূত্র জানিয়েছে, সীমান্তে দুই দেশের মধ্যে যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে তারই প্রতিক্রিয়ায় এই সিদ্ধান্ত। তাই বিএসএনএল-এর তরফে ফোরজি পরিষেবার উন্নতিতে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের জন্যে নতুন করে টেন্ডার ডাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শুধু সরকারি টেলিকম সংস্থাই নয়, বেসরকারি সংস্থাগুলোকেও চাইনিজ সরঞ্জাম বর্জনের ব্যাপারে অনুরোধ করার বিষয়টিও ভেবে দেখছে কেন্দ্রীয় সরকার।
ভারতী এয়ারটেল এবং ভোডাফোন আইডিয়ার মতো টেলিকম সংস্থাগুলো তাদের বর্তমান নেটওয়ার্কগুলোতে হুয়াওয়ে-র সঙ্গে কাজ করে। অন্যদিকে জেডটিই কাজ করে ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বিএসএনএল-এর সঙ্গে।
২০১২ সালে একটি চীনা প্রতিষ্ঠানের নির্মিত টেলিকম নেটওয়ার্ক থেকে সাইবার গুপ্তচরবৃত্তির আশঙ্কা নিয়ে দিল্লিকে সতর্ক করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। তখনই হুয়াওয়ে ও জেডটিই-এর সঙ্গে ব্যবসার বিষয়ে বিবেচনা করারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তবে সে সময় চীনা প্রতিষ্ঠানগুলো যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ অস্বীকার করে।









কোন মন্তব্য নেই