পাকিস্তানে যাবে না জল--উঝ নদীতে বাঁধ বানানোর প্রস্তাব পাশ !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
জম্মু কাশ্মীরের প্রথম বহুমুখী উঝ প্রকল্পের (Ujh Multipurpose project) সংশোধিত ডিপিআরকে কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা কমিটি মঞ্জুরি দিয়ে দিলো। নতুন ডিপিআর এর মঞ্জুরির ফলে এবার পাকিস্তানে যাওয়া জল রোখার রাস্তা পরিস্কার হল।
সংশোধিত ডিপিআরে উঝ নদীর সমস্ত জল আটকে জম্মু কাশ্মীর সমেত অন্য রাজ্যে পাঠানোর পরিকল্পনা চলছে। ৯,১৬৭ কোটি টাকা খরচ করে তৈরি হওয়া এই প্রকল্পকে ডিপিআর এর মঞ্জুরি জল সংশাধন, নদী বিকাশ এবং গঙ্গা সংরক্ষণ বিভাগের পরামর্শদাতা সমিতি দিয়েছে।
সমিতির ১৪৪ তম বৈঠকে সচিব ইউপি সিং জানান, ২০০৮ সালে এই প্রকল্পের ঘোষণা হয়েছিল। ২০১৩ সালে কেন্দ্রীয় জল কমিশনের ইন্ডাস বেসিন সংগঠন দ্বারা উঝ বহুমুখী প্রকল্পর বিস্তৃত রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছিল। সমিতির ১৩১ তম বৈঠকে ডিপিআর নিয়ে
শলা পরামর্শ চলে। এরপর এই প্রকল্পের ডিপিআরকে সংশোধন
করা হয়।
উঝ নদীতে তৈরি হতে যাওয়া জম্মু কাশ্মীরের প্রথম বহুমুখী পরিযোজনার মাধ্যমে দেশের অনেক খরা প্রবণ এলাকায় কয়েক বছরের মধ্যেই জলে ভরিয়ে দেওয়া যেতে পারে।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে সেচ আর পানীয় জলের অভাব মেটানো সম্ভব হবে। উঝ বহুমুখী প্রকল্পের মাধ্যমে সাম্ভা আর কাঠুয়া জেলার শুকিয়ে পড়া ২৪ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ কাজ চালানো হবে। প্রথমে সেখানে ১৬ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ কার্য চলত, এবার সেটিকে আট হাজার সেক্টরে বাড়িয়ে দেওয়া হবে।
জম্মু কাশ্মীরের প্রথম বহুমুখী উঝ প্রকল্পের (Ujh Multipurpose project) সংশোধিত ডিপিআরকে কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা কমিটি মঞ্জুরি দিয়ে দিলো। নতুন ডিপিআর এর মঞ্জুরির ফলে এবার পাকিস্তানে যাওয়া জল রোখার রাস্তা পরিস্কার হল।
সংশোধিত ডিপিআরে উঝ নদীর সমস্ত জল আটকে জম্মু কাশ্মীর সমেত অন্য রাজ্যে পাঠানোর পরিকল্পনা চলছে। ৯,১৬৭ কোটি টাকা খরচ করে তৈরি হওয়া এই প্রকল্পকে ডিপিআর এর মঞ্জুরি জল সংশাধন, নদী বিকাশ এবং গঙ্গা সংরক্ষণ বিভাগের পরামর্শদাতা সমিতি দিয়েছে।
সমিতির ১৪৪ তম বৈঠকে সচিব ইউপি সিং জানান, ২০০৮ সালে এই প্রকল্পের ঘোষণা হয়েছিল। ২০১৩ সালে কেন্দ্রীয় জল কমিশনের ইন্ডাস বেসিন সংগঠন দ্বারা উঝ বহুমুখী প্রকল্পর বিস্তৃত রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছিল। সমিতির ১৩১ তম বৈঠকে ডিপিআর নিয়ে
শলা পরামর্শ চলে। এরপর এই প্রকল্পের ডিপিআরকে সংশোধন
করা হয়।
উঝ নদীতে তৈরি হতে যাওয়া জম্মু কাশ্মীরের প্রথম বহুমুখী পরিযোজনার মাধ্যমে দেশের অনেক খরা প্রবণ এলাকায় কয়েক বছরের মধ্যেই জলে ভরিয়ে দেওয়া যেতে পারে।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে সেচ আর পানীয় জলের অভাব মেটানো সম্ভব হবে। উঝ বহুমুখী প্রকল্পের মাধ্যমে সাম্ভা আর কাঠুয়া জেলার শুকিয়ে পড়া ২৪ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ কাজ চালানো হবে। প্রথমে সেখানে ১৬ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ কার্য চলত, এবার সেটিকে আট হাজার সেক্টরে বাড়িয়ে দেওয়া হবে।
কোন মন্তব্য নেই