ওজনস্তরে হঠাৎ গর্ত ! চিন্তিত বিজ্ঞানীরা !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
উত্তর মেরুর ওজনস্তরে ঘনত্ব কমছে। করোনাভাইরাস মহামারির কারণে গোটা বিশ্বই এখন লকডাউনে। সবকিছুই বন্ধ হয়ে গেছে। জল, স্থল আকাশপথে সব যান চলাচল বন্ধ। বিশ্ববাসী গৃহবন্দী। সমস্ত কলকারখানা বন্ধ থাকায় থমকে গেছে পৃথিবী। প্রাণীকুলের অবাধ বিচরণ। বাতাস হয়ে উঠছে নির্মল। সাগরে ঘটছে না দূষণ। মাটি-জল-হাওয়া-পাহাড়-পর্বত সর্বত্র যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস। করোনা যেন পৃথিবী আর প্রকৃতিকে ভালোবাসার শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতির দিকে দিকে যেন সুসংবাদ ছড়িয়ে পড়ছে। তবে বিশ্ববাসী এই মহাবিপদের মধ্যেও প্রকৃতির প্রতি যখন উদার মনোভাব দেখাচ্ছে ঠিক তখনই ভয়াবহ এক আতঙ্কের খবর দিচ্ছেন বিজ্ঞানী ও পরিবেশবিদরা।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, সুমেরুরের আর্কটিক মহাসাগরে উপরের ওজোন স্তরে ধরা পড়ল বিশাল আকারের গর্ত। যে গর্ত দিয়ে ঢুকতে পারে সূর্যের মারাত্মক বেগুণী রশ্মি। যা প্রাণিকুলের জন্য ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে। এমন খবরে চিন্তিত বিজ্ঞানীরা। দুশ্চিন্তায় পড়েছেন পরিবেশবিদরা।
আমরা জানি, মহাকাশের ওজোন স্তর পৃথিবীতে প্রাণী জগতের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সারা পৃথিবীর উপর চাদরের মতো আস্তরণ সৃষ্টি করে সমগ্র জীবকুলকে রক্ষা করে চলেছে এই নিরাপত্তা বলয়। যা সূর্যের মারাত্মক অতিবেগুনী রশ্মি শোষণ করে পৃথিবীতে প্রাণীজগতের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখে। যদি কখনও এই স্তরটি পাতলা হয়ে যায় কিংবা স্তরে গর্ত তৈরি হয় তাহলে সেটা প্রাণীদের ত্বকের ক্যান্সার, ছানি আর ছত্রাকের মতো অসুস্থতা বাড়াবে। একই সঙ্গে পরিবেশগত ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ঘটবে। এতে বিঘ্নিত হয়ে পড়বে বাস্তুতন্ত্র।
বায়ুমণ্ডলের ওজনস্তরে গর্ত তৈরির কারণ হিসেবে প্রাথমিকভাবে জলবায়ুর পরিবর্তনকেই ধরা হচ্ছে। আবার উত্তর মেরুর বায়ুমণ্ডলের চরম শীতলাবস্থাও এ ঘটনার জন্য দায়ী হতে পারে। বিজ্ঞানীরা কোপার্নিকাস সেন্টিনেল-৫পি উপগ্রহের তথ্য ব্যবহার করে ওজোন ঘনত্বের শক্তির ক্ষয় পর্যবেক্ষণ করছেন। ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি একটি বিবৃতিতে বলেছে, স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের শীতল তাপমাত্রাসহ অস্বাভাবিক বায়ুমণ্ডলীয় পরিস্থিতি ওজোন স্তরকে নিমজ্জিত করেছে এবং ওজোন স্তরে ‘মিনি-হোল’ তৈরি হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, অতীতেও উত্তর মেরুতে ওজোন স্তরে ছিদ্র দেখা গিয়েছিল। তবে এবারের গর্ত অনেক বড়। যা নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন জার্মান এরোস্পেস সেন্টারের বিজ্ঞানীরা তথ্য দিচ্ছেন, ওজোন স্তরে এই ঘনত্ব হ্রাস অস্বাভাবিক। তাও এমনটা দৃশ্যমান হলো সেই সময়ে যখন করোনাভাইরাস নিয়ে গোটা বিশ্ববাসী লকডাউনে !
উত্তর মেরুর ওজনস্তরে ঘনত্ব কমছে। করোনাভাইরাস মহামারির কারণে গোটা বিশ্বই এখন লকডাউনে। সবকিছুই বন্ধ হয়ে গেছে। জল, স্থল আকাশপথে সব যান চলাচল বন্ধ। বিশ্ববাসী গৃহবন্দী। সমস্ত কলকারখানা বন্ধ থাকায় থমকে গেছে পৃথিবী। প্রাণীকুলের অবাধ বিচরণ। বাতাস হয়ে উঠছে নির্মল। সাগরে ঘটছে না দূষণ। মাটি-জল-হাওয়া-পাহাড়-পর্বত সর্বত্র যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস। করোনা যেন পৃথিবী আর প্রকৃতিকে ভালোবাসার শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতির দিকে দিকে যেন সুসংবাদ ছড়িয়ে পড়ছে। তবে বিশ্ববাসী এই মহাবিপদের মধ্যেও প্রকৃতির প্রতি যখন উদার মনোভাব দেখাচ্ছে ঠিক তখনই ভয়াবহ এক আতঙ্কের খবর দিচ্ছেন বিজ্ঞানী ও পরিবেশবিদরা।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, সুমেরুরের আর্কটিক মহাসাগরে উপরের ওজোন স্তরে ধরা পড়ল বিশাল আকারের গর্ত। যে গর্ত দিয়ে ঢুকতে পারে সূর্যের মারাত্মক বেগুণী রশ্মি। যা প্রাণিকুলের জন্য ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে। এমন খবরে চিন্তিত বিজ্ঞানীরা। দুশ্চিন্তায় পড়েছেন পরিবেশবিদরা।
আমরা জানি, মহাকাশের ওজোন স্তর পৃথিবীতে প্রাণী জগতের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সারা পৃথিবীর উপর চাদরের মতো আস্তরণ সৃষ্টি করে সমগ্র জীবকুলকে রক্ষা করে চলেছে এই নিরাপত্তা বলয়। যা সূর্যের মারাত্মক অতিবেগুনী রশ্মি শোষণ করে পৃথিবীতে প্রাণীজগতের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখে। যদি কখনও এই স্তরটি পাতলা হয়ে যায় কিংবা স্তরে গর্ত তৈরি হয় তাহলে সেটা প্রাণীদের ত্বকের ক্যান্সার, ছানি আর ছত্রাকের মতো অসুস্থতা বাড়াবে। একই সঙ্গে পরিবেশগত ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ঘটবে। এতে বিঘ্নিত হয়ে পড়বে বাস্তুতন্ত্র।
বায়ুমণ্ডলের ওজনস্তরে গর্ত তৈরির কারণ হিসেবে প্রাথমিকভাবে জলবায়ুর পরিবর্তনকেই ধরা হচ্ছে। আবার উত্তর মেরুর বায়ুমণ্ডলের চরম শীতলাবস্থাও এ ঘটনার জন্য দায়ী হতে পারে। বিজ্ঞানীরা কোপার্নিকাস সেন্টিনেল-৫পি উপগ্রহের তথ্য ব্যবহার করে ওজোন ঘনত্বের শক্তির ক্ষয় পর্যবেক্ষণ করছেন। ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি একটি বিবৃতিতে বলেছে, স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের শীতল তাপমাত্রাসহ অস্বাভাবিক বায়ুমণ্ডলীয় পরিস্থিতি ওজোন স্তরকে নিমজ্জিত করেছে এবং ওজোন স্তরে ‘মিনি-হোল’ তৈরি হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, অতীতেও উত্তর মেরুতে ওজোন স্তরে ছিদ্র দেখা গিয়েছিল। তবে এবারের গর্ত অনেক বড়। যা নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন জার্মান এরোস্পেস সেন্টারের বিজ্ঞানীরা তথ্য দিচ্ছেন, ওজোন স্তরে এই ঘনত্ব হ্রাস অস্বাভাবিক। তাও এমনটা দৃশ্যমান হলো সেই সময়ে যখন করোনাভাইরাস নিয়ে গোটা বিশ্ববাসী লকডাউনে !
কোন মন্তব্য নেই