Header Ads

করোনা সংকটকালে ভিখারীদের খাবার ব্যবস্থা করছে সরকার ,বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনরা গরীব ও অসহায় লোকের পাশে দাঁড়িয়েছে



নয়া ঠাহর প্রতিবেদন

 বিশ্বজুড়েই   এখন করোনার আতঙ্ক। মারাত্মক প্রাণঘাতী এই ভাইরাসকে রুখতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ লক ডাউন  ঘোষণা করেছে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে গৃহবন্দি হয়ে আছে কয়েক কোটি মানুষ। এই সময় ভিক্ষা করে জীবন নির্বাহ করা  ভিখারিরা বিপদে  পড়েছে । এই দিকে লক্ষ্য  রেখে  রাজ্য সরকার ভিখারিদের ভোজনের ব্যবস্থা করেছে।  এই ২১ দিনের লক ডাউনের সময় ভিখারীরা যাতে অভুক্ত যাতে না থাকে তার জন্য খাবার ব্যবস্থা করবে সরকার। এর সাথে সঙ্গতি রেখে মালিগাঁও স্থিত কামাখ্যা স্টেশনের আশেপাশের এলাকা থেকে ৫০ জন ভিখারি যারা ভিক্ষা করে জীবিকা নির্বাহ করে তাদের সবাইকে একত্রিত করে পানবাজারের  অতিথি ভবনে নিয়ে যাওয়া হয় ।জালুকবাড়ি পুলিশ রেল পুলিশ,ও  জিআরপির  সংযুক্ত সহযোগিতাতে এএসটিসির একটি বাসে করে এঁদের সবাইকে নিয়ে যাওয়া হয়। 


উল্লেখ্য যে ভিখারিদের খাবার ব্যবস্থা ছাড়াও স্বাস্থ্য পরীক্ষাও  করা হবে।ওদিকে কামরূপ জেলা প্রশাসন ও খালসা সেন্টার নর্থ ইস্ট গুয়াহাটির সহযোগিতায় নারাঙ্গী ফরেস্ট গেটের নিকটবর্তী বস্তি এলাকায় বসবাস করা কয়েকশো পরিবারে মাঝে দুপুরের আহার খিচুড়ি বিতরণ করা হয়। এর সাথে নগরের উজান বাজারের পদুম পুখুৰী এলাকাতেও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে খিচুড়ি বিতরণ করা হয়।  হয় উল্লেখ্য যে কামরুপ জেলার অতিরিক্ত উপযুক্ত রাতুল পাঠক ও খালসা সেন্টারের সমস্ত সদস্যরা ভোজন  সামগ্রী বিতরণ করার আগে এলাকাগুলিতে লোকেদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির  জন্য করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ করার নীতি নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করে। 




এতে কামরূপ জেলার সহ আয়ুক্ত বিস্তীর্ণ বড়ুয়া আর শ্রবণা সনোয়াল , খালসা নর্থইস্ট গুয়াহাটি সেন্টারের  পিপি সিংহ, যশবিন্দর সিংহ  ও অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এদিন জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে নগরের বিভিন্ন স্থানে বসবাসকারী কিন্নর দের মাঝে ভোজন  সামগ্রী বিতরণ করা হয়।এছাড়াও বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংগঠন দরিদ্রও ভিখারিদের মাঝে খাদ্য ও ভোজন সামগ্রী  পরিবেশন করতে দেখা গেছে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.