Header Ads

ডিমা হাসাও জেলায় দরিদ্র সীমার নীচে পরিবারগুলিকে ৩৫ লক্ষ টাকা সাহায্য দেবোলাল গার্লোসার

বিপ্লব দেব, হাফলং, ৩০ মাচঃ ডিমা হাসাও জেলার দরিদ্র সীমার নীচে বসবাস করা পরিবার গুলির সাহায্যে এগিয়ে এলেন উত্তর কাছাড় পার্বত্য স্বশাসিত পরিষদের সিইএম দেবোলাল গার্লোসা। পাহাড়ি জেলায় বসবাস করা দরিদ্র সীমার নীচে বসবাস রত পরিবার গুলির সাহায্যে ৩৫ লক্ষ টাকা দিলেন পার্বত্য পরিষদের সিইএম।

 কোভিড ১৯ নোভেল করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতার প্রতি লক্ষ্য রেখে সমগ্র দেশ জুরে চলছে লক ডাউন। আর এই লক ডাউনের ষষ্ট দিনেই অনেকের বাড়ির উনুন বন্ধ হয়ে গেছে চাল ডাল ও অত্যাবশকীয় সামগ্রীর জন্য। ডিমা হাসাও জেলায় দরিদ্র সীমার নীচে বাস করা পরিবার গুলির অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়েছে। অত্যাবশকীয় সামগ্রীর অভাবে হাহাকার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। দিন মজুর দের অবস্থা শোচনীয় হয়ে উঠেছে। পাহাড়ি জেলার গ্রামঞ্চলের মানুষ যারা জুম চাষ করে এর থেকে উৎপাদিত শাক শব্জী বাজারে বিক্রি করে পরিবার প্রতিপালন করে এদের অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়েছে। তাই এসব লোকদের সাহায্যে এগিয়ে এলেন সিইএম নিজে। দেবোলাল গার্লোসা দরিদ্র সীমার নীচে বসবাসরত ওই পরিবার গুলিকে চাল ডাল সহ অত্যাবশকীয় সামগ্রী বিতরনের জন্য ৩৫ লক্ষ টাকা দিয়েছেন। এবং জেলা খাদ্য অসামরিক ও যোগান দপ্তরের তদারকিতে ওই সব পরিবারকে চাল সহ অত্যাবশকীয় সামগ্রী বিতরন করা হবে। এদিকে উত্তর কাছাড় পার্বত্য স্বশাসিত পরিষদের ইএম নন্দিতা গার্লোসা উত্তর কাছাড় পার্বত্য স্বশাসিত পরিষদের সিইএমস রিফিল ফান্ডে ১ লক্ষ টাকা দেওয়ার পাশাপাশি ঠিকাদার সঞ্জয় দাস ১ লক্ষ টাকা রাম মহেশ্বরী ৫ লক্ষ টাকা এবং ডেভিড ফংলো ৫০ হাজার আর্থিক সাহায্য প্রদান করেন। এদিকে সিইএম দেবোলাল গার্লোসা জেলাবাসীর কাছে আবেদন জানিয়েছেন এই সঙ্কটময় মুহুর্তে দরিদ্র সীমার নীচে বসবাস করা পরিবার গুলির সাহায্যে যাতে সবাই এগিয়ে আসেন। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.