অসমে সরকারি ওয়েবসাইট থেকে উধাও এনআরসি-র তথ্য, চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা দেশে
নয়া ঠাহর ওয়েব ডেস্কঃ
অসমে সরকারি ওয়েবসাইট থেকে আচমকা উধাও হয়ে গেল এনআরসি-র তথ্য। বিষয়টি নিয়ে গোটা দেশে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। স্বরাষ্ট্ৰমন্ত্ৰক থেকে জানানো হয়েছে প্ৰযুক্তিগত ত্ৰুটির জন্য এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। গত দুমাস ধরে ওয়েবসইটে মিলছে না এনআরসি-র কোনও তথ্য। অসম প্ৰদেশ কংগ্ৰেস এ নিয়ে বিষ্ময় প্ৰকাশ করেছে। সুপ্ৰিম কোৰ্টের নিৰ্দেশেই ওই তথ্য অনলাইনে প্ৰকাশ করা হয়েছিল। কিন্তু গত দু মাস ধরে তা দেখা যাচ্ছে না। এর পেছনে রহস্যের গন্ধ পাচ্ছে বিরোধী শিবির। এ নিয়ে উচ্চ পৰ্যায়ের তদন্ত করা হোক বলে মন্তব্য করেছেন কংগ্ৰেস নেতা অধীর চৌধুরি। এনআরসি-র চূড়ান্ত তালিকায় যাদের নাম বাদ গেছে এবং যাদের নাম আছে সমস্ত তথ্যই এতদিন www.nrcassam.nic.in ওয়েবসাইটে নিৰ্দিষ্ট জায়গায় ক্লিক করলে দেখা যেত। বৰ্তমানে সেখানে গিয়ে ক্লিক করলে ‘এরর’ দেখাচ্ছে।
ছবি, সৌঃ আন্তৰ্জাল
রাজ্যের এনআরসি কোঅৰ্ডিনেটর হিতেশ দেব শৰ্মা সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন- প্ৰযুক্তি সংস্থা উইপ্ৰোর সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ ফুরিয়ে গেলেই এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। এই সমস্যার জন্য তিনি দায়ী করেছেন পূৰ্বের কো-অৰ্ডিনেটর প্ৰতীক হাজেলাকে। তাঁর দাবি প্ৰাক্তন কো-অৰ্ডিনেটর চুক্তি নবায়ন করেননি তাই গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে কিছুই দেখা যাচ্ছে না। রাজ্য স্বাস্থ্যমন্ত্ৰী হিমন্ত বিশ্ব শৰ্মা জানিয়েছেন- সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে অৰ্থ সংক্ৰান্ত সমস্যা রয়েছে। কথাবাৰ্তা চলছে। দুএকদিনের মধ্যেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
প্ৰসঙ্গত, সুপ্ৰিম কোৰ্টের নিৰ্দেশেই এনআরসি-র তথ্য ওয়েবসাইটে প্ৰকাশ হয়েছিল। চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ গিয়েছে প্ৰায় ১৯ লক্ষ মানুষের নাম। তার মধ্যে কমপক্ষে ১৩ থেকে ১৪ লক্ষ হিন্দু। এনআরসি করতে যে ১৬০০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে তা কি সব জলাঞ্জলি হতে চলেছে, কোট্ কোটি মানুষ হয়রানির শিকার হয়েছেন, এনআরসি-র যন্ত্ৰনা থেকে বাঁচতে কত মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন এই সবের হিসেব কে দেবে তা নিয়ে প্ৰশ্ন উঠেছে।
রাজ্যের এনআরসি কোঅৰ্ডিনেটর হিতেশ দেব শৰ্মা সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন- প্ৰযুক্তি সংস্থা উইপ্ৰোর সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ ফুরিয়ে গেলেই এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। এই সমস্যার জন্য তিনি দায়ী করেছেন পূৰ্বের কো-অৰ্ডিনেটর প্ৰতীক হাজেলাকে। তাঁর দাবি প্ৰাক্তন কো-অৰ্ডিনেটর চুক্তি নবায়ন করেননি তাই গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে কিছুই দেখা যাচ্ছে না। রাজ্য স্বাস্থ্যমন্ত্ৰী হিমন্ত বিশ্ব শৰ্মা জানিয়েছেন- সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে অৰ্থ সংক্ৰান্ত সমস্যা রয়েছে। কথাবাৰ্তা চলছে। দুএকদিনের মধ্যেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
প্ৰসঙ্গত, সুপ্ৰিম কোৰ্টের নিৰ্দেশেই এনআরসি-র তথ্য ওয়েবসাইটে প্ৰকাশ হয়েছিল। চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ গিয়েছে প্ৰায় ১৯ লক্ষ মানুষের নাম। তার মধ্যে কমপক্ষে ১৩ থেকে ১৪ লক্ষ হিন্দু। এনআরসি করতে যে ১৬০০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে তা কি সব জলাঞ্জলি হতে চলেছে, কোট্ কোটি মানুষ হয়রানির শিকার হয়েছেন, এনআরসি-র যন্ত্ৰনা থেকে বাঁচতে কত মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন এই সবের হিসেব কে দেবে তা নিয়ে প্ৰশ্ন উঠেছে।
কোন মন্তব্য নেই