সারজিল ইমাম গ্রেফতার বিহারের জেহানাবাদ থেকে
নয়া ঠাহর ওয়েব ডেস্ক -- 28 জানুয়ারি
জেএনইউ-র ছাত্র তথা শাহিনবাগ আন্দোলনের অন্যতম মুখ সারজিল ইমামকে পুলিশ গ্রেফতার করল বিহারের জেহানাবাদ থেকে । জেহানাবাদেই বাড়ি সারজিলের। উত্তর -পূর্ব ভারতের জনগণের বিরুদ্ধে মন্তব্যের জন্য অসম সরকার মামলা দায়ের করেছিল সারজিলের বিরুদ্ধে । দিল্লি পুলিশও এফআইআর দায়ের করেছিল সারজিলের বিরুদ্ধে ।
জেএনইউ-র ছাত্র তথা শাহিনবাগ আন্দোলনের অন্যতম মুখ সারজিল ইমামকে পুলিশ গ্রেফতার করল বিহারের জেহানাবাদ থেকে । জেহানাবাদেই বাড়ি সারজিলের। উত্তর -পূর্ব ভারতের জনগণের বিরুদ্ধে মন্তব্যের জন্য অসম সরকার মামলা দায়ের করেছিল সারজিলের বিরুদ্ধে । দিল্লি পুলিশও এফআইআর দায়ের করেছিল সারজিলের বিরুদ্ধে ।
ছবি, সৌঃ আন্তৰ্জাল
কয়েকদিন আগে সারজিল ইমামের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে । এই ভিডিওটিতে দেখা যায় সাম্প্রদায়িক ও বিচ্ছিন্নতাবাদী মন্তব্য করছেন জেএনইউ-র এই ছাত্র । ভিডিওটিতে সারজিলকে বলতে শোনা যায়, অসমে মুসলিম ও বাঙালিদের মারা হচ্ছে । ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠানো হবে । তাই অসমকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে । রেল লাইন বিচ্ছিন্ন করে অন্তত কয়েকদিনের জন্য অসমকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে । বিচ্ছিন্ন করতে হবে মণিপুর, অরুণাচল প্রদেশ ও উত্তরপ্রদেশকে ও।
মামলা দায়ের হওয়া পর থেকেই পলাতক ছিলেন সারজিল । শাহিনবাগের চলতি ধর্ণায় অন্যতম মুখ ছিলেন সারজিল । তবে, সারজিলের ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর শাহিনবাগের আন্দোলনকারীদের তরফে বিবৃতি দেওয়া হয় । বিবৃতিতে বলা হয়, নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে শাহিনবাগে আন্দোলন চলছে । দিনে দিনে পরিসর বেড়েছে আন্দোলনের । আরও বেশি সংখ্যক মানুষ এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন । তাই এই আন্দোলনকে কোনও একজন সারজিল ইমাম বা কারও একার আন্দোলন বলা যাবে না। এটা জনগণের আন্দোলন । এই আন্দোলনের কোনও নেতা বা মুখ নেই।
মামলা দায়ের হওয়া পর থেকেই পলাতক ছিলেন সারজিল । শাহিনবাগের চলতি ধর্ণায় অন্যতম মুখ ছিলেন সারজিল । তবে, সারজিলের ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর শাহিনবাগের আন্দোলনকারীদের তরফে বিবৃতি দেওয়া হয় । বিবৃতিতে বলা হয়, নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে শাহিনবাগে আন্দোলন চলছে । দিনে দিনে পরিসর বেড়েছে আন্দোলনের । আরও বেশি সংখ্যক মানুষ এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন । তাই এই আন্দোলনকে কোনও একজন সারজিল ইমাম বা কারও একার আন্দোলন বলা যাবে না। এটা জনগণের আন্দোলন । এই আন্দোলনের কোনও নেতা বা মুখ নেই।
কোন মন্তব্য নেই