চিনে আটকে পড়া ভারতীয়দের উদ্ধার করতে উহানে পৌঁছে গেছে ভারতীয় বিমান
নয়া ঠাহর ওয়েব ডেস্কঃ
চিনে আটকে পড়া ৩২৫ জন ভারতীয়কে দেশে ফেরাতে চিনে পৌঁছে গেছে ভারতীয় বিমান। শুক্ৰবার ভারতীয় সময় সন্ধ্যে সাড়ে সাতটা নাগাদ উহানে পৌঁছে যায় বোয়িং ৭৪৭ বিমান। বিমানটিতে পাঁচজন ডাক্তার, করোনা ভাইরাস যাতে সংক্ৰমিত না হয় তার জন্য প্ৰোটেক্টেড পোষাক, চিকিৎসার যাবতীয় সারঞ্জাম রয়েছে।
চিনের উহানের হুবেই প্ৰদেশে মোট ১২০০ ভারতীয় বসবাস করেন। তার মধ্যে উহান শহরেই ৩২৫ জন আটকে রয়েছেন বলে জানা গেছে। চিন ফেরত ভারতীয়দের পৰ্যবেক্ষণের জন্য চিকিৎসকদের মনিটরে মানেসরে অস্থায়ী চিকিৎসালয়ে রাখা হবে। খতিয়ে দেখা হবে তাদের মধ্যে কেউ মারাত্মক এই ভাইরাসে সংক্ৰমিত হয়েছে কিনা।
এখনও পৰ্যন্ত চনে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২১৩। এর মধ্যে শুধু হুবেই প্ৰদেশে মৃত্যু হয়েছে ২০৪ জনের। গত বৃহস্পতিবারও সংখ্যাটা ছিল ১৭০ এ। গোটা চিনে এই ভাইরাসে আক্ৰান্তের সংখ্যা প্ৰায় ১০ হাজার। এখনও প্ৰযন্ত আবিষ্কার হয়নি কোনও প্ৰতিষেধক। গোটা বিশ্বে জরুরি অবস্থা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
প্ৰসঙ্গত, এরই মধ্যে চিনে প্ৰকাশ্য রাস্তায় এই ভাইরাসে আক্ৰান্ত এক ব্যক্তির মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা গেছে। আতঙ্ক এতোটাই ছড়িয়েছে যে কেউ মৃতদেহ সৎকার করতে ধারের কাছে যেতেও ভয় পাচ্ছে। করোনার আতঙ্কে বৰ্তমানে সুনসান চিনের সমস্ত রাস্তাঘাট।
চিনে আটকে পড়া ৩২৫ জন ভারতীয়কে দেশে ফেরাতে চিনে পৌঁছে গেছে ভারতীয় বিমান। শুক্ৰবার ভারতীয় সময় সন্ধ্যে সাড়ে সাতটা নাগাদ উহানে পৌঁছে যায় বোয়িং ৭৪৭ বিমান। বিমানটিতে পাঁচজন ডাক্তার, করোনা ভাইরাস যাতে সংক্ৰমিত না হয় তার জন্য প্ৰোটেক্টেড পোষাক, চিকিৎসার যাবতীয় সারঞ্জাম রয়েছে।
চিনের উহানের হুবেই প্ৰদেশে মোট ১২০০ ভারতীয় বসবাস করেন। তার মধ্যে উহান শহরেই ৩২৫ জন আটকে রয়েছেন বলে জানা গেছে। চিন ফেরত ভারতীয়দের পৰ্যবেক্ষণের জন্য চিকিৎসকদের মনিটরে মানেসরে অস্থায়ী চিকিৎসালয়ে রাখা হবে। খতিয়ে দেখা হবে তাদের মধ্যে কেউ মারাত্মক এই ভাইরাসে সংক্ৰমিত হয়েছে কিনা।
এখনও পৰ্যন্ত চনে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২১৩। এর মধ্যে শুধু হুবেই প্ৰদেশে মৃত্যু হয়েছে ২০৪ জনের। গত বৃহস্পতিবারও সংখ্যাটা ছিল ১৭০ এ। গোটা চিনে এই ভাইরাসে আক্ৰান্তের সংখ্যা প্ৰায় ১০ হাজার। এখনও প্ৰযন্ত আবিষ্কার হয়নি কোনও প্ৰতিষেধক। গোটা বিশ্বে জরুরি অবস্থা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
প্ৰসঙ্গত, এরই মধ্যে চিনে প্ৰকাশ্য রাস্তায় এই ভাইরাসে আক্ৰান্ত এক ব্যক্তির মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা গেছে। আতঙ্ক এতোটাই ছড়িয়েছে যে কেউ মৃতদেহ সৎকার করতে ধারের কাছে যেতেও ভয় পাচ্ছে। করোনার আতঙ্কে বৰ্তমানে সুনসান চিনের সমস্ত রাস্তাঘাট।
কোন মন্তব্য নেই