Header Ads

কোরোনা ভাইরাসের আতঙ্ক এবারে ভারতেও

নয়া ঠাহর ওয়েব ডেস্কঃ

 শুক্ৰবার সৰ্দি কাশি নিয়ে মুম্বই বন্দরে পৌঁছন দুই চিন ফেরত ব্যক্তি। সরাসরি তাঁদের সরকারী হাসপাতালে ভৰ্তি করে নজরে রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যেই পাৰ্শ্ববৰ্তী দেশ চিনে কোরোনা ভাইরাস আতঙ্কের রূপ নিয়েছে। এই মারাত্মক ভারাসের সংক্ৰমণে এখনও পৰ্যন্ত ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।  ৮৩৫ জন এই ভাইরাসে আক্ৰান্ত হয়েছে। আক্ৰান্তের সংখ্যা বাড়ছে। চিনের বুহান শহরেই সবচেয়ে বেশি মানুষ এই রোগে আক্ৰান্ত হয়েছে।


 ছবি, সৌঃ ইন্টারনেট
বেইজিংয়ের স্বাস্থ আয়োগের উপ মন্ত্ৰী লি বিন জানান- এই ভাইরাসে আক্ৰান্ত ব্যক্তিরা প্ৰথমে শ্বাস প্ৰশ্বাস নিতে কষ্ট পাচ্ছে, তারপর গলায় ব্যাথা, কাশি এবং জ্বর হচ্ছে। বৰ্তমানে এই ভাইরাসের ভেকসিন তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। বেশ কয়েকটি শহরকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাইরে থেকে লোকজনের যাতায়াত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। চিনের লোকজন ঘরবন্দী হয়ে রয়েছেন।
পড়াশুনোর সূত্ৰে ভারতের বহু ছাত্ৰছাত্ৰী চিনে রয়েছেন। বৰ্তমানে এই ভাইরাসের আতঙ্কে তারাও সেদেশে আটকে রয়েছেন।
কেন্দ্ৰীয় স্বাস্থ্য মন্ত্ৰক সূত্ৰের খবর, গত বুধবার পৰ্যন্ত দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই ও কলকাতা বিমানবন্দর সমেত দেশের নানা বিমানবন্দরে প্ৰায় ১২ হাজার যাত্ৰীর শারীরিক পরীক্ষা- নিরীক্ষা করা হয়েছে।

চিনের পর এই ভাইরাস সংক্ৰমণের খবর মিলেছে জাপান, হংকং, ম্যাকাউ, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, তাইল্যান্ড, আমেরিকা, সৌদি আরব, ভিয়েতনাম ও সিঙ্গাপুরে। ভারতে যাতে কোনওভাবে এই ভাইরাস সংক্ৰমণ না হয় তার জন্য বিমানবন্দরগুলিকে কেন্দ্ৰের তরফ থেকে কড়া সতৰ্ক থাকতে বলা হয়েছে। তাই যেসব দেশ ইতিমধ্যেই এই রোগের কবলে সেখান কোনও ব্যক্তি ভারতে এলে তাঁদের শারীরিক পরীক্ষা নিরীক্ষা করার ব্যবস্থা করা হয়েছে বিমানবন্দরগুলিতে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.