একাধিক অভাব অভিযোগে উত্তাল হয়ে ওঠে অসম বিধানসভার শীতকালন অধিবেশনের প্ৰথম দিন
বিধানসভায় বিনন্দশকিয়া প্রমুখ সদস্যরা অভিযােগ করেন, প্রধানমন্ত্রী স্বনির্ভরশীল যােজনার টাকা ব্যাংক ঠিকভাবে দিচ্ছে না। নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। জবাবে পরিষদীয় মন্ত্রী চন্দ্রমােহন পাটোয়ারী বলেন, যারা আগাম ২৫ হাজার টাকা জমা দিতে পারেনি, তাদের ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে অসুবিধা হচ্ছে। মন্ত্রী জানান, সরকার এক লক্ষ বেকারদেরকে ঋণ দেবে।
বিনন্দ শইকিয়া অভিযােগ করেন, ব্যাংকগুলােকে সরকার বাধ্য করতে পারছে না কেন? অগপ-র রমেন্দ্র নারায়ণ কলিতা রাজ্যের ২৪টি জেলায় আর্সেনিক এবং ফ্লোরাইডযুক্ত জলের কথা তুলে অবিলম্বে তা দূষণমুক্ত করার দাবি জানান। জনস্বাস্থ্য কারিগরি মন্ত্রী রিহন দৈমারি জানান, ২০২১ সালের মধ্যে রাজ্যে আর্সেনিক ফ্লোরাইড মিশ্রিত না থাকা বিশুদ্ধ জল সরবরাহের পরিকল্পনা করেছে। প্রধানমন্ত্রী জলজীবন কর্মসূচি অনুযায়ী ২০২৪ সালের মধ্যে দেশের প্রতিটি ঘরে ট্যাপের মাধ্যমে জল সরবরাহের ব্যবস্থা করেছে।
রমেন্দ্রনারায়ণ কলিতা সরকারের ভূমি নীতির উল্লেখ করে বলেন, প্রাক্তন বিচারপতি হরিশঙ্কর ব্রহ্ম ভূমিনীতি সম্পর্কিত কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিবেদন পেশ করেছেন। রাজ্যে এখনও তিন লক্ষ বাষট্টি হাজার ভূমিহীন লােক বসবাস করেন। তিনি দাবি করেন, গুয়াহাটি মহানগরের পাহাড়গুলিতে ৬৫ হাজার লােক বসবাস করেন। তাদের পাট্টা দিতে হবে। অতুল বরা অভিযােগ করেন, সংরক্ষিত বনাঞ্চলগুলি বেদখল হয়ে যাচ্ছে। আমসাং বনাঞ্চলে স্টার সিমেন্টের মতাে বড় বড় কোম্পানি পরিবেশ দূষিত করছে। তাদের উচ্ছেদের দাবি জানান। রাজস্বমন্ত্রী ভবেশ কলিতা জানান, এক লক্ষ চোয়াল্লিশ হাজার খিলঞ্জিয়াকে জমির পাট্টা দিয়েছে। রমেন্দ্র নারায়ণ কলিতা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য দীপরবিল, আমসিং বনাঞ্চল প্রভৃতি জায়গা বেদখল মুক্তের দাবি জানান।
বিনন্দ শইকিয়া অভিযােগ করেন, ব্যাংকগুলােকে সরকার বাধ্য করতে পারছে না কেন? অগপ-র রমেন্দ্র নারায়ণ কলিতা রাজ্যের ২৪টি জেলায় আর্সেনিক এবং ফ্লোরাইডযুক্ত জলের কথা তুলে অবিলম্বে তা দূষণমুক্ত করার দাবি জানান। জনস্বাস্থ্য কারিগরি মন্ত্রী রিহন দৈমারি জানান, ২০২১ সালের মধ্যে রাজ্যে আর্সেনিক ফ্লোরাইড মিশ্রিত না থাকা বিশুদ্ধ জল সরবরাহের পরিকল্পনা করেছে। প্রধানমন্ত্রী জলজীবন কর্মসূচি অনুযায়ী ২০২৪ সালের মধ্যে দেশের প্রতিটি ঘরে ট্যাপের মাধ্যমে জল সরবরাহের ব্যবস্থা করেছে।
রমেন্দ্রনারায়ণ কলিতা সরকারের ভূমি নীতির উল্লেখ করে বলেন, প্রাক্তন বিচারপতি হরিশঙ্কর ব্রহ্ম ভূমিনীতি সম্পর্কিত কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিবেদন পেশ করেছেন। রাজ্যে এখনও তিন লক্ষ বাষট্টি হাজার ভূমিহীন লােক বসবাস করেন। তিনি দাবি করেন, গুয়াহাটি মহানগরের পাহাড়গুলিতে ৬৫ হাজার লােক বসবাস করেন। তাদের পাট্টা দিতে হবে। অতুল বরা অভিযােগ করেন, সংরক্ষিত বনাঞ্চলগুলি বেদখল হয়ে যাচ্ছে। আমসাং বনাঞ্চলে স্টার সিমেন্টের মতাে বড় বড় কোম্পানি পরিবেশ দূষিত করছে। তাদের উচ্ছেদের দাবি জানান। রাজস্বমন্ত্রী ভবেশ কলিতা জানান, এক লক্ষ চোয়াল্লিশ হাজার খিলঞ্জিয়াকে জমির পাট্টা দিয়েছে। রমেন্দ্র নারায়ণ কলিতা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য দীপরবিল, আমসিং বনাঞ্চল প্রভৃতি জায়গা বেদখল মুক্তের দাবি জানান।
কোন মন্তব্য নেই