Header Ads

পেঁয়াজের ঝাঁজের চেয়ে বৰ্তমানে এর দাম আরও বেশি কাঁদাচ্ছে গ্ৰাহকদের

নয়া ঠাহর, ওয়েব ডেস্কঃ রান্নায় ব্যাপক হারে ব্যবহৃত পেঁয়াজের ঝাঁজের চেয়ে বৰ্তমানে এর দাম বেশি করে কাঁদাচ্ছে গ্ৰাহকদের। পেঁয়াজের ঘাটতি সামলাতে বিদেশ থেকে আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্ৰ।  আফগানিস্তান, মিশর, তুরস্ক, ইরান থেকে আমদানি করা হবে পেঁয়াজ। ইতিমধ্যেই ওই দেশগুলোর কাছ থেকে মিলেছে সবুদ সংকেত। তবে তা দেশে না এসে পৌঁছানো অবধি দাম বৰ্ধিত হারেই থাকবে। ততোদিন অবধি স্বস্তি নেই গ্ৰাহকদের। আগামী ফব্ৰুয়ারিতেই দিল্লিতে বিধানসভা ভোট। বিজেপি দল তাই মনে করছে খাবারের জিনিষপত্ৰের দাম না কমাছে পারলে হার নিশ্চিত। সেজন্যই তরিঘরি পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত কেন্দ্ৰ সরকারের। 
গত এক সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম ৪০ শতাংশ বেড়েছে। দিল্লিতে এক কেজি পেঁয়াজের দাম ৮০ টাকা ছুঁয়েছে। অক্টোবরের ৩১ তারিখেও দিল্লিতে ৫৫ টাকা করে কেজি পেয়াজ বিক্ৰি হয়েছে।

ছবি, সৌঃ আন্তৰ্জাল
 অসম, পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও দেশের অন্যান্য শহরেও মূল্যবৃদ্ধির প্ৰভাব পড়েছে। এক কেজি পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৮০ টাকা পৰ্যন্ত দরে বিক্ৰি হচ্ছে।  গুয়াহাটির সব্জি বাজারে এক কেজি পেয়াজের দাম ৮০ টাকা করে বিক্ৰি হচ্ছে। গোটা দেশে পেঁয়াজের উৎপাদন মন্দা হওয়ায় এই দাম বেড়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
তবে অসম সরকারের খাদ্য ও সরবরাহ বিভাগের মন্ত্ৰী ফণিভূষণ চৌধুরি বুধবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন- বৃহস্পতিবার থেকে গুয়াহাটির বাজারে পেঁয়াজ পাওয়া যাবে ৬৬ টাকা কেজি দরে। তিনি আরও জানান- অতিবৃষ্টির ফলে কৃষকরা সময় মতো ফসল ফলাতে পারেন নি। চেম্বার অব কমাৰ্সের তথ্য অনুসারে পেঁয়াজের এই বৰ্ধিত দর ২০২০ সালের জানুয়ারি পৰ্যন্ত বৰ্তে থাকবে। তবে বিদেশ থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ এসে দেশে না পৌঁছলে ততোদিনে পেঁয়াজের দাম ১০০ পেরিয়ে যেতে পারে বলে আম জনতার ধারণা।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.