Header Ads

আইএনএক্স মিডিয়া কেলেংকারীতে সিবিআইয়ের করা মামলায় জামিন পেলেন প্ৰাক্তন অৰ্থমন্ত্ৰী পি চিদম্বরম

নয়া ঠাহর ওয়েব ডেস্কঃ আইএনএক্স মিডিয়া মামলায় অভিযুক্ত প্ৰাক্তন কেন্দ্ৰীয় অৰ্থমন্ত্ৰী পি চিদম্বরম জামিন পেলেন। তিনি সিবিআইয়ের দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন তবে বৰ্তমানে তিনি ইডির হেফাজতে রয়েছেন। শৰ্তাধীনে জামিন পেলেন প্ৰাক্তন কেন্দ্ৰীয় অৰ্থমন্ত্ৰী চিদম্বরম। মঙ্গলবার সকালে সুপ্ৰিম কোৰ্ট নিৰ্দেশ দেয় যেহেতু এর আগে চিদম্বরমের কোনও মামলা নেই, তিনি এর আগে জেলও খাটেননি তাই তাঁকে শৰ্তাধীনে জামিন দেওয়া হল। তবে তাঁকে মাঝে মাঝে হাজিরা দিতে হবে সিবিআই গোয়েন্দাদের কাছে। তাঁর পাসপোৰ্ট জমা রাখতে হবে। তিনি দেশের বাইরে যেতে পারবেন না। তদন্তে সবরকম সহযোগিতা করতে হবে। এক লক্ষ টাকা ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পেলেন তিনি। এই পরিস্থিতি থেকে এখনই রেহাই পাচ্ছেন না তিনি। সিবিআইয়ের দায়ের করা আইএনএক্স মিডিয়া মামলার শুনানি শেষ হয় ১৮ অক্টোবর।
ছবি, সৌঃ ইন্টারনেট


 কদিন আগে সিবিআই তাঁর বিরুদ্ধে চাৰ্জশিট জমা দেয়। সেই চাৰ্জশিটে নাম ছিল তাঁর ছেলে কাৰ্তি চিদম্বরমেরও । আইএনএক্স মিডিয়া মামলায় আপাতত চিদম্বরম তিহাড় জেলে থাকবেন না। তবে তিনি ইডি হেফাজতে থাকবেন। ২৪ অক্টোবর পৰ্যন্ত তাঁকে হেফাজতে রাখবে ইডি। সেদিন দিল্লি আদালতে ফের মামলা উঠবে। সেদিনই তাঁর আইনজীবী সুপ্ৰিম কোৰ্টেও জাবেন। মঙ্গলবার সুপ্ৰিম কোৰ্টের বিচারপতি আর ভানুমতি ও এএস বোপান্নার বেঞ্চ জানিয়ে দেয় দিল্লি হাইকোৰ্টের রায়ে বলা হয়নি যে চিদম্বরম কোনও অপরাধ করেছেন। ইডি অবশ্য সেদিন চিদম্বরমকে তিহাড় জেলে গিয়ে জেরা করে। তারপর গ্ৰেফতার করে। তিহাড় জেল থেকে বেরিয়ে চিদম্বরম ইডি হেফাজতে থাকবেন আপাতত। 

সিবিআই তাদের চূড়ান্ত রিপোৰ্টে দাবি করেছিল- পি চিদম্বরম তাঁর সরকারী ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। একাজে তাঁকে সাহায্য করেছেন তাঁর ছেলে কাৰ্তি চিদম্বরম। এবং আরও বেশ কয়েকজন। ৭৪ বছর বয়সী পি চিদম্বরমকে গত ২১ আগস্ট সিবিআই গ্ৰেফতার  করে সেই থেকেই তিনি তিহাড় জেলে রয়েছেন।
২০১৭ সালের ১৫ মে চিদম্বরমের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে সিবিআই। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০০৭ সালে আইএনএক্স মিডিয়াকে বেআইনিভাবে ফরেন ইনভেস্টমেন্ট প্ৰমোশন বোৰ্ডের ক্লিয়ারেন্স পাইয়ে দিয়েছিলেন তৎকালীন অৰ্থমন্ত্ৰী। একই বছরে ইডিও তাঁর বিরুদ্ধে আৰ্থিক তছরুপের মামলা দায়ের করে। এই মামলায় চিদম্বরমের ছেলে কাৰ্তি গ্ৰেফতার হলেও তিনি পরে জামিন পান।


কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.