কাল মহালয়া,উজনি থেকে নামনি মন্ডপে মন্ডপে চলছে পুজার প্রস্ততি
দেবযানী পাটিকার গুয়াহাটি।কাল মহালয়া কৃষ্ণপক্ষের শেষ আর দেবীপক্ষের শুরুর মহেন্দ্রক্ষনে হয় মহালয়া।উজনি থেকে নামনির সমস্ত মণ্ডপে এখন চলছে যুদ্ধকালীন প্রস্তুতি। মৃৎশিল্পীরা মা দুর্গার শেষ টান দিতে ব্যস্ত। মহালয়ার দিনই দেবী দুর্গার চক্ষুদান করা হয় । এবার সমগ্র গুয়াহাটিতে ৪৯২টি দুর্গা পূজার আয়োজন করা হয়েছে।উৎসব মানেই আনন্দ। শরৎ ঋতুতে বিভিন্ন উৎসবে মেতে ওঠে বাঙালি । কংক্রিটের মহানগরে শরৎএসেছে নিঃশব্দে। কাশফুল, শিশিরে ভেজা ঘাস আর শেফালির ফুল জানান দিচ্ছে শরৎ এসেছে। শরৎ হচ্ছে স্পষ্টতার,উদারতার ঋতু ।শরৎ আসার সাথে সাথেই চারিদিক পরিলক্ষিত হয়েছে এক সুন্দর পরিবেশ ।সকালে ঘাসের ডগায় শিশিরের বিন্দু, শেফালী ফুলের সুবাস ,সকলের মন আনন্দিত করে তুলেছে । শরতের আগমনে প্রকৃতি যেন সুন্দররূপে সেজে উঠেছে । বসন্তকে যদি ঋতুর রাজা বলা হয়। তো শরৎকে বলা হয় ঋতুর রানী। শরতের রয়েছে একটা স্নিগ্ধতা । কয়েকদিন আগেই যা শুরু হয়েছে। নদীর পাড়ে এখন অসংখ্য শুভ্র কাশফুলের সমাহার। কাশফুলের ব্যবহারিক কোন প্রয়োজন নাই তথাপিও কাশফুল ছাড়া প্রাকৃতিক মাদকতা যেন অসম্পূর্ণই থেকে যায়।তবে সময়ের বিবর্তনে কাশফুলের সংখ্যা অনেক কমে গেছে ।কংক্রিটের মহানগরে এখন অনেক কমই কাশফুল দেখতে পাওয়া যায়। আগে যেমন ঘাটে নদীর ঘাটে অনেক কাশফুল দেখা যেত এখন তেমন একটা দেখা যায়না ।
তবুও নীরবে আসে শরৎ।চারিদিকে এখন খুশির ছোঁয়া। স্বচ্ছ নীল আকাশ আর পেঁজা তুলোর মতো মেঘ ।আকাশে বাতাসে এখন পুজো পুজো গন্ধ । ঝকঝকে পরিষ্কার নীল আকাশ মাঝে মাঝে পেঁজা তুলোর মতো টুকরো- টুকরো মেঘ ভেসে বেড়ায়, উড়ে উড়ে যায়। স্থলে ফোটে স্থলপদ্ম । শুভ্র জ্যোৎস্নার রাত্রি। ওদিকে নগরের সমস্ত ঘাটগুলিতে ভোররাত থেকেই মহালয়ার তর্পণ করতে আসবেন অনেকেই ।সে জন্য ঘটে উপযুক্ত ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, হত্যা হিংসা সব শেষ হয়ে কাশফুলের মতো মানুষের মনে শান্তির বন্যা বয়ে যাক। তাই শরৎ যখন চলে যায় আমাদের হৃদয় শূন্য করে দিয়ে যায়। পরে থাকে বিগত আনন্দের অজস্র স্মৃতি।
তবুও নীরবে আসে শরৎ।চারিদিকে এখন খুশির ছোঁয়া। স্বচ্ছ নীল আকাশ আর পেঁজা তুলোর মতো মেঘ ।আকাশে বাতাসে এখন পুজো পুজো গন্ধ । ঝকঝকে পরিষ্কার নীল আকাশ মাঝে মাঝে পেঁজা তুলোর মতো টুকরো- টুকরো মেঘ ভেসে বেড়ায়, উড়ে উড়ে যায়। স্থলে ফোটে স্থলপদ্ম । শুভ্র জ্যোৎস্নার রাত্রি। ওদিকে নগরের সমস্ত ঘাটগুলিতে ভোররাত থেকেই মহালয়ার তর্পণ করতে আসবেন অনেকেই ।সে জন্য ঘটে উপযুক্ত ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, হত্যা হিংসা সব শেষ হয়ে কাশফুলের মতো মানুষের মনে শান্তির বন্যা বয়ে যাক। তাই শরৎ যখন চলে যায় আমাদের হৃদয় শূন্য করে দিয়ে যায়। পরে থাকে বিগত আনন্দের অজস্র স্মৃতি।
কোন মন্তব্য নেই