১৯৪৫ সালের ১৮ আগস্টকে নেতাজির মৃত্যু দিবস হিসেবে দেখিয়ে বিতৰ্কে পিআইবি
নয়া ঠাহর ওয়েব ডেস্কঃ নেতাজি সুভাষ চন্দ্ৰ বসু ১৯৪৫ সালের ১৮ আগস্ট তাইহোকু বিমান বন্দরে দুৰ্ঘটনায় মারা গিয়েছিলেন। কেন্দ্ৰীয় সরকারের গঠিত মুখাৰ্জি কমিশন নেতাজির মৃত্যুর কথা নস্যাৎ করেছিলেন। তাঁর মৃত্যু নিয়ে আজও বিতৰ্ক চলছে। রাশিয়ার এক কারাগারে ১৯৪৫ সালের পরেও তাঁকে বন্দি অবস্থায় দেখা গিয়েছিল। বিভিন্ন তথ্য সহকারে বিভিন্ন উদ্ধৃতি দিয়ে এই দাবি করেছেন নেতাজি প্ৰমী জয়দ্বীপ মুখাৰ্জি। কিন্তু দুৰ্ভাগ্যের কথা আজ অৰ্থাৎ রবিবার কেন্দ্ৰীয় সরকারের পিআইবি (প্ৰেস ইনফরমেশন ব্যুরো) এবং গুজরাটের বিজেপি রাজ্য শাখা নেতাজির মৃত্যু তিথি পালনের আৰ্জি জানিয়েছে।
ছবি, সৌঃ আন্তর্জাল
এই ঘটনায় তীব্ৰ প্ৰতিক্ৰিয়া ব্যক্ত করেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্ৰী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অজানা তথ্য নিয়ে নেতাজির মৃত্যু রহস্য আজও অজানা। তা নিয়ে কেন নেতাজির মৃত্যু তিথির কথা জানালো। নেতাজির ভাইপো চন্দ্ৰ বসুও একই কথা বলেছেন মৃত্যু নিয়ে তথ্য জানা নেই কারোরই। জাপান সরকারের রক্ষিত ৫ টি নথির মধ্যে ৩ টি প্ৰকাশ পেয়েছে, দুটি অতি গোপন নথি এখনও পৰ্যন্ত প্ৰকাশ করেনি। তাতে নেতাজির মৃত্যু রহস্য উদঘাটিত হতে পারে বলে নেতাজিকে নিয়ে গবেষকদের ধারণা। প্ৰাক্তন তৃণমূল সাংসদ সুগত বসু আবার মুখাৰ্জি কমিশনের দাবিকে নস্যাৎ করেছেন। তিনি বলছেন- ১৯৪৫ সালে মৃত্যু হয়নি বলে মুখাৰ্জি কমিশন যে দাবি করেছে তা সঠিক নয়।
কোন মন্তব্য নেই