Header Ads

ধিংয়ের সুরজ আলির আজ ডিটেনশন ক্যাম্পে অসুস্থ অবস্থাতে মৃত্যু, পত্নী গোলাপজান ও তেজপুর ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দি রয়েছেন

নয়া ঠাহর প্রতিবেদন, ধিংঃ |ডিটেনশন ক্যাম্প থেকে সানা উল্লাহর মুক্তির ২৪ ঘন্টা না যেতেই ধিং য়ের সুরজ আলির আজ ডিটেনশন ক্যাম্পে অসুস্থ অবস্থাতে মারা গেলেন। পত্নী গোলাপজানও  তেজপুর ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দি হয়ে আছেন।  আজ পরিবার পরিজনেরা অভিযোগ করে ধিংয়ের  সীমান্ত পুলিশ সুরুজ আলির ঘরে না গিয়ে  অফিসে  বসে  ১৭ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করে, এই দরিদ্র পরিবারের টাকা দেওয়ার আর্থিক সামর্থ ছিল না। তাদের  বাবার ১৯৫১ সালের  নাগরিকত্বের নথিপত্র  ছিল। ১৯৬৬ সালে তারা ভোটও দেয়। তারপরেও ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠানো হয়। গ্রামবাসীরা  অভিযোগ করেছে ডিটেনশন কৰ্তৃপক্ষ এবং  সুরজের মৃত্যু প্রথমে স্বীকার করেনি। মেডিক্যালে অসুস্থ  অবস্থায় আনা হয়, পরে মারা যান। প্রায় একই ঘটনা  লামডিংয়ের ক্ষেত্রেও মা বাবা সবাই ভারতীয়,  তাদের মেয়ে ছন্দার বিয়ে হয় ডবকাতে, গরিব পরিবারের দুলাল দাসের সঙ্গে তাদের দুই শিশু পুত্র  থাকার সময় হজাই শঙ্করদেব নগরের ট্রাইব্যুনালের এক আইনজীবী ২০ হাজার টাকা দাবি করে, ভারতীয় নাগরিকত্বের সব নথি পত্র  থাকা সত্ত্বেও  দুই শিশুর মা কে  ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠানো হয় । প্রায় তিন বছর  থেকে বিনাদোষে জেল খাটছে। সানাউল্লাহর পাশে সবাই ছিলেন। দুলালদের পাশে কেউ নেই।  মধুবালা, নবীন বর্মনদের পাশেও কেউ নেই।  আজও বহু নির্দোষ মানুষকে ডিটেনশন ক্যাম্পে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.