Header Ads

অসমের কাছাড়ে পঞ্চায়েত এলাকায় মঞ্জুরিকৃত তহবিলের কাজের তদন্তে নামলেন বিডিও

  নয়া ঠাহর প্রতিবেদন, কাটিগড়া: এমজিএনরেগা ও চতুর্দশ বিত্তীয় আয়োগের  মঞ্জুরিকৃত টাকায় কাটিগড়ার বিভিন্ন জিপি এলাকায় চলমান কাজের তদন্তে নেমে এক সপ্তাহের মধ্যে কাজের প্রোগ্রেস রিপোর্ট ব্লক কার্যালয়ে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিডিও সুজা হোসেন মজুমদার। কাছাড় জেলাপরিষদের মুখ্য কার্য্যনির্বাহী আধিকারিকের নির্দেশক্রমে মঙ্গলবার দুই অধস্তন আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে পূর্বকাটিগড়ার তারিণীপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় চতুর্দশ বিত্তীয় আয়োগের (ফোর্টিন ফাইন্যান্স) মঞ্জুরিকৃত টাকায় কোথায় কি কাজ হয়েছে ? আদৌ, কি কোনও কাজ হয়েছে? তা খতিয়ে সরজমিনে নামেন বিডিও। 

উল্লেখ্য, পূর্বকাটিগড়ার তারিণীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে ২০১৬-১৭ সালে চতুর্দশ বিত্তীয় আয়োগের অধীন মঞ্জুরিকৃত ১৬ লক্ষ টাকার হদিস নেই। বাস্তবে কোনও কাজ না থাকলেও মোটা এই অঙ্ক পকেটস্থ করা হয়েছে বলে গত মঙ্গলবার এক অভিযোগপত্র দাখিল করার খবর প্রকাশ্যে আসতেই নড়েচড়ে বসে জেলা গ্রামন্নোয়ন বিভাগ । জিপিডিপির মাধ্যমে ফোরটিন ফাইনান্সের টাকা ব্যয় করার কথা থাকলেও বাস্তবে প্রতিফলিত হয়নি বরং টাকা পকেটস্থ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠছে এলাকায়।
 এদিন বিডিও মজুমদার জিপিডিপি'র ৩টি কাজের পরিদর্শন কালে কাজ চলছে দেখতে পান। এছাড়া দিন মজুরী দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে দেখে সন্তোষ ব্যক্ত করেন তিনি। এদিনে তাঁর সাথে ছিলেন ব্লকের জুনিয়র এসিস্টেন্ট দর্পন দাস ও জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার বিমান বরা। বিডিও মজুমদার জানান, আগামীদিনে দুর্নীতি রোধে তিনি এমজিএনরেগা সহ বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ সরেজমিনে গিয়ে তদারকি করবেন।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.