Header Ads

প্ৰায় ২০ ঘন্টাই অন্ধকারে থাকে অসমের করিমগঞ্জ জেলা, এপিসিডিএলকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলেন কংগ্ৰেস বিধায়ক কমলাক্ষ


নয়া ঠাহর প্ৰতিবেদন, গুয়াহাটিঃ  বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী করিমগঞ্জ জেলার হাজার সমস্যা রয়েছে।  বিজেপি সরকার পথ ঘাট পরিকাঠামো উন্নয়নে এ পৰ্যন্ত বহু প্রতিশ্ৰুতি দিয়েছে। সবচেয়ে বড় সমস্যা বিদ্যুৎ পরিষেবা। দেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক সীমান্তবর্তী জেলা অনগ্রসর করিমগঞ্জ জেলায় ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৭ থেকে ৮ ঘন্টাও বিদ্যুৎ থাকে না। বড় লজ্জা আর পরিতাপের কথা অসম বিধানসভায় বার বার বরাক উপত্যকায় বিশেষ করে করিমগঞ্জ জেলার শোচনীয় বিদ্যুৎ পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বড়ো লজ্জার কথা সরকার বিদ্যুৎয়ের মত জটিল সমস্যা সমাধানে কোনও গুরুত্ব দেয়নি। বরাকের মন্ত্রী পরিমল শুক্লবৈদ্যের ভূমিকা হতাশাজনক। শাসক দলের অন্যান্য নেতা, বিধায়কর বিধানসভায় বিদ্যুৎ সমস্যা নিয়ে সোচ্চার হতে দেখা যায় নি। একমাত্র বাতিক্রম করিমগঞ্জের কংগ্রেস বিধায়ক কমলাক্ষ দে পুরকায়স্থকে। তিনি একমাত্র এমএলএ বিধান সভায় শুধু বিদ্যুৎ কেন বরাকের রাস্তাঘাট, ভাষার অধিকার, এনআরসি সব ব্যাপারে সরব হন। এক্ষেত্ৰে এআইইউডিএফ দলের ভূমিকাও নিরাশাজনক। করিমগঞ্জ জেলার বিদ্যুৎ চিত্র উজ্জ্বল করতে মন্ত্রী সহ অফিসারদের ভূমিকা ও উৎসাহজনক নয়, সোমবার করিমগঞ্জের বিধায়ক এপিসিডিএল দুই কর্তা ধ্রুবজ্যোতি হাজরিকা এবং দীপঙ্কর মেধির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। শুধুই প্রতিশ্ৰুতি পেয়েছেন। এর আগেও নানা প্রতিশ্ৰুতি পেয়েছেন। কিন্তু ফল জিরো। এদিন এই  সাক্ষাৎকার সম্পৰ্ক কমলাক্ষ অভিযোগ করেন, করিমগঞ্জ জেলায় প্রায় ৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎয়ের চাহিদা রয়েছে। পাওয়া যায় মাত্র ৭ থেকে ৮ মেগাওয়াট। জেলা প্রায় ১৯ থেকে ২০ ঘন্টা  আধাঁরে থাকে। বিদ্যুৎয়ের কোনও উৎপাদন নেই। আদমতিলা, বাঁশ কান্দি গ্যাস ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রায় অচল। ত্রিপুরার ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে।


কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.