Header Ads

আরটিআই জড়িয়ে যাওয়ার পর রাফাল মামমলায় কিছুটা পরিবৰ্তন হয়েছে জানাল শীৰ্ষ আদালত

নয়া ঠাহর প্ৰতিবেদন, নয়াদিল্লিঃ রাফাল মামলায় তথ্যের অধিকার আইন জড়িয়ে যাওয়ার পর রাফাল চুক্তির গোপন নথি সংক্ৰান্ত কিছুটা পরিবৰ্তন হয়েছে এমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছেন শীৰ্ষ আদালত। বৃহস্পতিবার সুপ্ৰিম কোৰ্টে এই নিয়ে মামলার শুনানির সময় রীতিমতো সরগরম ছিল আদালত চত্বর। প্ৰধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ নেতৃত্বাধীন সুপ্ৰিম কোৰ্টের ডিভিশন বেঞ্চ এই বিতৰ্কের প্ৰেক্ষিতে জানায়- আরটিআই চালু হওয়ার পর থেকেই সরকারি নথি তার পবিত্ৰতা হারিয়েছে। দুৰ্নীতি এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিভিন্ন ঘটনার ক্ষেত্ৰে সংবেদনশীল সংস্থাগুলিও তাদের গোপন নথি সামনে আনতে বাধ্য হয় এই আইনের আওতায়।’ এর পর প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ কেন্দ্রকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘‘আপনাদের যুক্তি অনুযায়ী এই সব নথি দেশের নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তাই আদালত এর মধ্যে ঢুকতে পারবে না। তা হলে আমাদের বিষয়টি তথ্যের অধিকার আইনের আওতায় নিয়ে যাওয়ার কথা ভাবতে হবে।’’ আবেদনকারীরা যে তথ্যের ভিত্তিতে রাফাল মামলার রায়ের পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছেন, তাতে কোথাও সরকারি গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘন করা হয়েছে কি না, তা নিয়ে কোনও রায় এ দিন দেয়নি শীর্ষ আদালত। প্রসঙ্গত, এর আগে, রাফাল চুক্তি সংক্রান্ত মামলার শুনানির সময় কেন্দ্র জানিয়েছিল, সংশ্লিষ্ট চুক্তি সংক্রান্ত বহু গুরত্বপূর্ণ নথি চুরি হয়ে গিয়েছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক থেকে। কেন্দ্রের এই দাবির পর গোটা দেশ জুড়ে হইচই পড়ে যায়। সরব হয় বিরোধীরাও। প্রশ্ন ওঠে, এত গুরুত্বপূর্ণ নথি চুরি হয়ে গেল কী করে?

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.