Header Ads

প্ৰশ্ন উঠেছে বিদেশী ট্ৰাইব্যুনালের সদস্যদের যোগ্যতা নিয়েই

নয়া ঠাহর প্ৰতিবেদন, গুয়াহাটিঃ এবার বিদেশী ট্ৰাইব্যুনালের সদস্যদের যোগ্যতা নিয়েই প্ৰশ্ন উঠেছে। সেইসঙ্গে সীমান্ত পুলিশের কাজের ওপরও সন্দেহ প্ৰকাশ করা হয়েছে। তার কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্ৰেই দেখা গিয়েছে সীমান্ত পুলিশ ট্ৰাইবুন্যালে কেস পাঠালেও এর অধিকাংশই পরে ভারতীয় বলে প্ৰমাণিত হয়। আবার এও দেখা গিয়েছে প্ৰকৃত ভারতীয়কেও ‘ডি’ তকমা নিয়ে সারা জীবন কাটাতে হচ্ছে ডিটেনশন ক্যাম্পে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই প্ৰশ্ন উঠছে দুই পক্ষের যোগ্যতা নিয়ে। এই স্পৰ্শকাতর প্ৰশ্নটি উত্থাপন করেছেন বিশিষ্ট মানবাধিকার কৰ্মী হৰ্ষ মান্দার, সুপ্ৰিম কোৰ্টের প্ৰাক্তন বিচারপতি গোপাল গৌড়া, কোলিন কনসালভেস এবং গুয়াহাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ৰাক্তন অধ্যাপক মনিরুল হুসেনের মতো ব্যক্তিরা। গুয়াহাটির ডনবস্কো ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্টে দু’দিন ধরে চলছে নাগরিকপঞ্জি এবং নাগরিকত্ব আইন সংশোধনী বিল নিয়ে গণশুনানি। এই অনুষ্ঠানেই উপস্থিত ছিলেন হৰ্ষ মান্দাররা। গত দুদিন ধরে একাংশ ‘ডি’ ভোটার এবং তাঁদের পরিবারের দুৰ্দশার কথা শুনে রবিবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তাঁরা। ‘ডি’ ভোটারদের অযথা হেনস্থার জন্য প্ৰত্যেক বক্তাই সরাসরিই দায়ী করেছেন বিদেশি ট্ৰাইব্যুনালের সদস্য এবং সীমান্ত পুলিশকে। এদের গাফিলতি এবং দক্ষতা নাথাকার ফলেই প্ৰকৃত ভারতীদের ডিটেনশন ক্যাম্পের অন্ধকার ঘরে দিন কাটাতে হচ্ছে বলেই অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে। তিনি রাজ্যের ডিটেনশন ক্যাম্পগুলির অবস্থা দেখে তিনি এককথায় অমানবিক বলে মন্তব্য করেছেন। প্ৰমাণ ছাড়াই একাংশ লোককে ডিটেনশন ক্যাম্পে ঠেলে দিয়ে তাঁদের জীবন থেকে যাবতীয় অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। আলাদা করে দেওয়া হচ্ছে পরিবারের সদস্যদের থেকে। এসব ঘটনা আন্তৰ্জাতিক আইনকে আঘাত করছে বলে আক্ষেপ প্ৰকাশ করেছেন তিনি। 




কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.