Header Ads

বিধানসভায় আজ দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিল গৃহীত হল

‘দ্য আসাম শ্ৰীশ্ৰী অনিরুদ্ধদেব স্পোৰ্টস ইউনিভারসিটি বিল, ২০১৮' এবং ‘দ্য আসাম ইনল্যাণ্ড ওয়াটার ট্যান্সপোৰ্ট রিগুলেটারি অথরিটি বিল, ২০১৮ বিধানসভায় পেশ হয়

বরাক উপত্যকায় অংগনবাড়ী কেন্দ্ৰগুলির অবস্থা খুব খারাপঃ প্ৰমীলা রাণী ব্ৰহ্ম

গুয়াহাটিঃ বিধানসভার শরৎকালীন অধিবেশনের পঞ্চম দিনে দুটি গুরুত্বপূৰ্ণ বিল উত্থাপন করা হয়। মুখ্যমন্ত্ৰী সৰ্বানন্দ সনোয়াল বার বার অসমকে দেশের ক্ৰীড়া রাজধানী হিসাবে গড়ে তোলার প্ৰতিশ্ৰুতি দিয়ে আসছেন। সেই লক্ষ্য পূরণের জন্য মুখ্যমন্ত্ৰী সৰ্বানন্দ সনোয়ালের পক্ষে সংসদীয় পরিক্ৰমা মন্ত্ৰী চন্দ্ৰমোহন পাটোয়ারি আজ বিধানসভায় ‘দ্য আসাম শ্ৰীশ্ৰী অনিরুদ্ধদেব স্পোৰ্টস ইউনিভারসিটি বিল, ২০১৮' এবং ‘দ্য আসাম ইনল্যাণ্ড ওয়াটার ট্যান্সপোৰ্ট রিগুলেটারি অথরিটি বিল, ২০১৮ বিধানসভায় পেশ করেন। বৃহস্পতিবার বিধানসভায় পাটোয়ারি বিলটির কথা উল্লেখ করে বলেছিলেন, বিলটি আইনে পরিণত হলে আভ্যান্তরীণ জল পরিবহন বিভাগের আমূল পরিবৰ্তন ঘটানো হবে। এই বিল দুটি নিয়ে বিধানসভার অপরাহের অধিবেশনে পেশ করা হয়। সকালে বিধানসভায় জিরো আওয়ারে প্ৰাক্তন মুখ্যমন্ত্ৰী প্ৰফুল্ল কুমার মহন্ত বিদ্যুৎ বিভাগের সমালোচনা করে বলেন, দেশের উন্নয়নের সফলতার সূচক হিসাবে যোগাযোগ, শিক্ষা এবং বিদু্যৎ পরিস্থিতিকে গণ্য করা হয়। অসমের সেই তিনটি সূচকের মধ্যে বিদ্যুৎ পরিস্থিতির অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। এক সংবাদ পত্ৰের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন পারিকাঠামোর অভাবে বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হয়ে প্ৰায় ৫০০ জন মারা গেছে। গ্ৰাম অসমে বিদ্যুৎ লাইন পরীক্ষা করা হয়না। বিদ্যুৎ-র বিকল্প সৌর শক্তির মাধ্যমে বিদ্যুৎ সংগ্ৰহের পরিমাণ নগন্য। গ্ৰামগঞ্জে বিদ্যুৎ থাকেনা। বিদ্যুৎ ব্যবস্থার উন্নয়নের সরকারের ভূমিকা লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। জবাবে, বিদ্যুৎমন্ত্ৰী তপন গগৈ বলেন, ২০০৬ সাল থেকে ২০১৮ সাল পৰ্যন্ত রাজ্যে বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হযে ৮৮২ জন মারা গেছে। অধিকাংশে সরকার ক্ষতি পূরণ দিয়েছে, ২৮ জনকে চাকরি দিয়েছে। একবিংশ শতাব্দীতে বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হয়ে এত লোক মারা যাওয়া সিত্যিই দুৰ্ভাগ্যজনকবলে মন্তব্য করে গগৈ বলেন এখনও গ্ৰাম-অসমে বাঁশ কাঠের খুঁটিতে বিদ্যুৎ তার টানা হয়। এই খুঁটি বন্ধ করার জন্য অসম সরকার ২৫ কোটি টাকা রিলিজ করে দিয়েছে। রাজ্যে ৬০ হাজার কিঃমিঃ লাইনের অবস্থা খুব খারাপ নিম্ন মানের তার ব্যবহার করা হয়েছে। অত্যাধুনিক ‘এবি' তার ব্যবহারের জন্য বিদ্যুৎ বিভাগ ৪ হাজার কোটি টাকার ব্যৱস্থা করেছে। যার জন্য তার ছিঁড়ে যায় এবং দুৰ্ঘটনা ঘটে। কাজিরঙ্গায় বন্যজন্তু যাতায়াতের পথে ১১ কিঃমিঃ তারের  এবি কভার দিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা হয়েছে। তিনি বলেন, বিদ্যুতের কোনও অভাব নেই।ট্যান্সমিশন লাইন এবং গ্ৰীডের সুব্যবস্থা থাকলে সহজেই বিদ্যুৎ ক্ৰয় করে ব্যবহার করা যায়। তিনি অভিযোগ করেন পবিন্দ্ৰ ডেকার নিৰ্বাচন কেন্দ্ৰে তার কুশপুতুল দাহ করা হয়। সেখানে ২৪ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা তা দেওয়া তার পক্ষে সম্ভব নয়। ‘দ্য আসাম ইলেক্টিসিটি ডিউটি (এ্যমেণ্ডমেন্ট) বিল ২০১৮' সম্পৰ্কে বিদ্যুৎমন্ত্ৰী বলেন, প্ৰতিজন গ্ৰাহক বৰ্তমানে ২০ পয়সা করে প্ৰতি ইউনিট ইলেক্টিসিটি ডিউটি দিচ্ছে। সেই টাকাটা আসাম বিদ্যুৎ পৰ্ষদ (এএসইবি) ইমপ্লয়িজ পেন্সন ফাণ্ড ইনভেষ্টমেণ্ট ট্ৰাষ্টে জমা হয়। যা ২০০৭ সালে গঠন করা হয়েছিল। অৰ্থমন্ত্ৰী হিমন্ত বিশ্ব শৰ্মা আজ স্পষ্ট করে দিয়ে বলেন, ৫ শতাংশ হারে ইলেক্টিসিটি ডিউটি বেড়েছে বলে প্ৰকাশিত খবর ঠিক নয়। মাত্ৰ  অতিরিক্ত ৩ শতাংশ হারে ইলেক্টিসিটি ডিউটি বৃদ্ধি পেয়েছে। জীবন ধারা শ্ৰেণীর গ্ৰাহকদের ক্ষেত্ৰে এই বৃদ্ধি পেয়েছে। সাৰ্বিকভাবে এর পরিমাণ ০.৬ শতাংশ। বাংলাদেশে গরু পাচরের অভিযোগ সম্পৰ্কে শিল্প বাণিজ্যমন্ত্ৰী চন্দ্ৰমোহন পাটোয়ারি সদনে বলেন, বাংলাদেশে গরু পাচার করলে অত্যাধিক লাভ পাওয়া যায়। লাভ বেশি বলে মেঘালয় বাংলাদেশ সীমান্তবৰ্তী ডাউকি সীমান্ত দিয়ে গরু পাচার বন্ধ হয়নি। অসম বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফ এবং পুলিশ যৌথভাবে গরু পাচার রোধে চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু তিনি স্বীকার করেন, গরু পাচার বন্ধ করা যায়নি। সমাজ কল্যাণ বিভাগ নিয়ে জগন মোহন অভিযোক করেন, রাজ্যের অংগনবাড়ী কেন্দ্ৰগুলির অবস্থা অত্যন্ত খারাপ রাজ্যে ৬২ হাজার অংগনবাড়ী কেন্দ্ৰ আছে। ৩৫০০ অংগনবাড়ী কেন্দ্ৰের পরিস্থিতি তথৈবচ। সমাজ কল্যাণ মন্ত্ৰী প্ৰমীলা রাণী ব্ৰহ্ম অকপটে স্বীকার করেন, মিজোরাম, ত্ৰিপুরার তুলনায় অসমের অংগনবাড়ী কেন্দ্ৰগুলির পরিবেশ জঘন্য। নোংরা পরিবেশে ছাত্ৰ-ছাত্ৰীদের পড়া-শুনা করতে হয়। তিনি অভিযোগ করেন, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ছাত্ৰ-ছাত্ৰীদের পড়া-শুনা করতে হয়। তাদের কোনও প্ৰশিক্ষণ নেই, কেন্দ্ৰগুলি জরাজীৰ্ণ অবস্থা। এই কেন্দ্ৰগুলির উন্নয়নে রাজ্য সরকার ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল। কিন্তু প্ৰথম বার সেই টাকা ব্যবহারই করা হয় নি। আবার ৪০ কোটি টাকা পাওয়া গেছে প্ৰতিটি অংগনবাড়ী মডেল কেন্দ্ৰকে ৭ লক্ষ টাকা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্ৰতিটি নিৰ্বাচন কেন্দ্ৰে একটি করে মডেল অংগনবাড়ী কেন্দ্ৰ স্থাপন করা হবে। বরাকের কমলাক্ষ দে পুরকায়স্থ বরাক উপত্যকার গ্ৰামগঞ্জে থাকা অংগনবাড়ী কেন্দ্ৰগুলির অবস্থা অত্যন্ত খাৰাপ, ঠিকাদাররা কাজ নিয়েও তা সম্পূৰ্ণ করে না, তা যাতে অবিলম্বে সম্পূৰ্ণ হন তার দাবি জনান পুরকায়স্থ। সমাজ কল্যান মন্ত্ৰী প্ৰমীলা রাণী ব্ৰহ্মও স্বীকার করেন, বরাক উপত্যকা অংগনবাড়ী কেন্দ্ৰগুলির অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। গৰ্ভবতী মহিলাদের উপযুক্ত খাদ্য দেওয়া হয়না। শিশু সন্তানদের প্ৰতিও অবহেলা করা হয়। বরাকের বিধায়ক অমর চাঁদ জৈন হিন্দী ভাষায় অভিযোগ করেন, কাটিগড়ার অংগনবাড়ী কেন্দ্ৰগুলি জরাজীৰ্ণ। নতুন করে নিৰ্মাণ করতে হবে। মন্ত্ৰী প্ৰমীলা ভাঙা ভাঙা হিন্দীতে জবাব দেন, বরাকের অংগনবাড়ী কেন্দ্ৰগুলি নিম্ন মানের মুখ্যমন্ত্ৰী সৰ্বানন্দ সনোয়াল বরাক উপত্যকার উন্নয়নে বিশেষ জোর দিয়েছেন। মন্ত্ৰী জৈনকে ভরসা দিয়ে বলেন, আপনার অভিযোগগুলি লিখিতভাবে জানান, আমি পরীক্ষা করে দেখব। বিধায়ক জৈন বলেন আমি অসমীয়া ভাষা বুঝি। আজ বিধানসভায় বিধায়করা অভিযোগ করেন, রাজ্য ভিত্তিক প্ৰশ্নগুলির পুরো জবাব পাওয়া যায়না। সরকার মোবাইল টেবলেট দিয়েছে তাও ব্যবহৃত হচ্ছে না। জবাবে অধ্যক্ষ হিতেন্দ্ৰ নাথ গোস্বামী বলেন, একমাত্ৰ শুদ্ধ তথ্য বিধানসভাতেই পাওয়া যায়, মন্ত্ৰীদের কাজ থেকে পাওয়া যায় না। সেই শুদ্ধ তথ্য সম্বলিত প্ৰশ্ন পত্ৰের জবাব সব বিধায়ককে দিতে গেলে তিন হাজার পৃষ্ঠার জবাব দিতে হবে। তা সরকারি পক্ষে ব্যয় বহুল। বিধায়করা তাদের যে কোনও প্ৰেশ্নর যে কোনও জবাব হাউসের টেবিল থেকে সংগ্ৰহ করতে পারেন। তিনি বিধায়কদের কথায় কথায় পয়েণ্ট অফ অৰ্ডার না তোলার আৰ্জি জানান। বলেন, এই পয়েণ্ট অফ অৰ্ডার তুলে বিধানসভার বহুমূল্য ১০ মিনিট করে সময় অপচয় ঘটছে। কারও যদি বিশেষ কোনও অভিযোগ থাকে তবে আমার কাছে এসে জেনে যেতে পারেন। বিধায়ক দ্বীপক কুমার রাভা আজ অভিযোগ করেন, গুয়াহাটি মহানগর এবং রাজ্যের রাজধানী সম্প্ৰসারণ ঘটলে রাভা হাসং স্বশাসিত অঞ্চলের মানুষের জমির অধিকার, ভাষা সংস্কৃতির অধিকার খৰ্ব হবে। শিল্প বাণিজ্য মন্ত্ৰী বলেন, রাজ্য রাজধানী সম্প্ৰসারণ হলেও ষ্টেট কেপিট্যাল রিজিয়ন অথোরিটি উপজাতি অধু্যষিত অঞ্চলের ব্লক, বেল্ট-এ বসবাসকারী মানুষদের সব ধরণের অধিকার অক্ষুন্ন রাখবে। কামরূপ মেট্ৰো জেলার সঙ্গে  মরিগাঁও, কামরূপ গ্ৰাম্য দরং নলবাড়ি প্ৰভৃতি অঞ্চলের জনজাতি এলাকায় বিশেষ উন্নয়ন সাধিত হবে। এআইইউডিএফ-র আমিনুল ইসলাম অভিযোগ করেন, রাজ্যে সব থেকে মন্থর গতি কোনও উন্নতি না হওয়া বিভাগ হচ্ছে সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিভাগ। এই বিভাগ উন্নয়নের লক্ষ্যে এক টাকাও খরচা করতে পারেনি। এই বিভাগে কোনও আঞ্চলিক অফিসার নেই। অফিসার না থাকার জন্য উন্নয়নের গতি স্তব্ধ হয়ে গেছে। বিধানসভায় মন্ত্ৰী রঞ্জিত দত্ত জানান, রাজ্যে ২১ টি আবাসিক বিদ্যালয় স্থাপন করার জন্য রাজ্য সরকার চেষ্টা চালাচ্ছে। কেন্দ্ৰীয় সরকার ৫৭৫ কোটি টাকা রিলিজ করে দিয়েছে। কিন্তু পূৰ্ববৰ্তী কংগ্ৰেস সরকার ইউটিলাইজেশন সাৰ্টিফিকেট না দেওয়ার ফলে বিদ্যালয় নিৰ্মাণের কাজ শুরু করা যাচ্ছে না। রাজ্যে উদ্বেগজনকভাবে মহিলা বাল্যবিবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিধানসভায় উদ্বেগ প্ৰকাশ করেন রজলীনা তিৰ্কি। তার প্ৰেশ্নর জবাবে, সরকার জানান, ২০১৫ -১৬ সালে ৩২ টি, ২০১৬-১৭ সালে ৯৬ টি এবং ২০১৭-১৮ সালে ৩১৭টি বাল্য বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে। আজ মুখ্যমন্ত্ৰী সৰ্বানন্দ সনোয়াল বিধানসভায় অপরাহকালীন বিরতির সময় হঠাৎ অন্যান্য মন্ত্ৰীদের নিয়ে বিধানসভা লাগোয়া কেণ্টিনে গিয়ে উপস্থিত হন, সঙ্গে ছিলেন, মন্ত্ৰী পরিমল শুক্লবৈদ্য, তপন গগৈ, পল্লব লোচন দাস, বিধায়ক শিলাদিত্য দেব প্ৰমুখ বিধায়কদের নিয়ে কেণ্টিনের টেবিলে বসে পাকোড়ি এবং লাড্ডু খান। তখন বৈদ্যুতিন মাধ্যমের সাংবাদিকরা হুড়মূড়িয়ে কেণ্টিনে ঢুকে পড়ে ছবি তুলতে শুরু করলে নিরাপত্তারক্ষীরা তাদের সরিয়ে দেয়। মুখ্যমন্ত্ৰীর সঙ্গে ছিলেন মিডিয়া এ্যডভাইসর হৃষীকেশ গোস্বামী এবং আইন উপদেষ্টা সান্তনু ভরালীও। মুখ্যমন্ত্ৰী চা-পাকোড়ি খাওয়ার পর কেণ্টিনের ইনচাৰ্জ জয়ন্ত কলিতার হাতে এক হাজার টাকা তুলে দেন। তিন দশকের সাংবাদিক জীবনে এই প্ৰথম কোনও মুখ্যমন্ত্ৰী জনসংযোগের জন্য কেণ্টিনে গিয়ে চা খেতে দেখলাম। এর আগে অৰ্থমন্ত্ৰী হিমন্ত বিশ্ব শৰ্মা বার বার কেণ্টিনে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আড্ডা মেরেছেন। কিন্তু মুখ্যমন্ত্ৰীর সঙ্গে তার কিছুটা দূরত্ব তৈরি হওয়ার ফলে হিমন্ত এদানিং কেণ্টিনে আসা বন্ধ করেছেন। অপরাহে বিধানসভা শুরু হলে ‘দ্য আসাম শ্ৰী শ্ৰী অনিরুদ্ধদেব স্পোৰ্টস ইউনিভারসিটি বিল, ২০১৮' এবং ‘দ্য আসাম ইনল্যাণ্ড ওয়াটার ট্যান্সপোৰ্ট রিগুলেটারি অথরিটি বিল, ২০১৮' উত্থাপন করা হয়। আজ বিধানসভায় কংগ্ৰেসের আব্দুল খালেকর সংকল্প প্ৰস্তাব নিয়ে আলোচনা হয়। অসম চুক্তি রূপায়ন বিভাগের মন্ত্ৰী কেশব মহন্ত বলেন, অসম চুক্তির প্ৰতিটি ধারা দফায় দফায় কাৰ্যকরি করার জন্য আসু, এবং কেন্দ্ৰ, রাজ্য সরকারের প্ৰতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে। আসাম চুক্তির সঙ্গে সরকার কোনও আপোষ করবেনা, প্ৰতিটি ধারায় বাস্তবায়ন করবে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.