ভারতের হিন্দুরা হিন্দু রাষ্ট্র চাননি , মহম্মদ জিন্না মুসলিম রাষ্ট্র দাবি করেছিলেন
অমল গুপ্ত ,কান্দি জেল রোড (কোলকাতা) পশ্চিম পাকিস্তান এবং পূর্ব পাকিস্তানের প্রায় শতকোটি মুসলিমদের নিয়ে মহম্মদ জিন্না মুসলিম রাষ্ট্র দাবি করেছিলেন।তাকে যখন প্রশ্ন করা হয় ভারত ভূখণ্ডে বসবাস করা মুসলিমদের কি হবে? তখন জবাবে জিন্না বলছিলেন বাকি থাকা ৪ কোটি মুসলিম এর দায়িত্ব তারা নিতে পারবে না কেটে ফেলে দাও। তখন মহাত্মা গান্ধী জহরলাল লাল নেহেরু চারকোটি মুসলিম দের দায়িত্ব।নিয়েছিলেন। রাজ্যের বিশিষ্ট ডাক্তার রাজনীতিবিদ এবিপি আনন্দ এর আয়োজিত এক সেমিনারে কুণাল সরকার এই ঐতিহাসিক তথ্য তুলে ধরেন তিনি বলেন বর্তমানে ৩০ -৩৫ কোটি মুসলিমদের কল্যাণে ভারত সরকার ওয়াকফ আইন আনেন।এখন মুসলিম সমাজ এই আইন বলে ভারতের তাজমহল ,কুতুমমুনার পার্লামেন্ট ইত্যাদি সৌধ এর উপর দখলদারি দাবি করছেন ভারতের অখন্ডতা র প্রতি যা হুমকি স্বরূপ।বিপদজনক। এই আইন নিয়ে ভারত বিরোধী জিগির তুলছে আন্দোলন করছে। স্বাধীনতার পর বিজেপি নেতা শ্যামা প্রাসাদ মুখার্জী , স্বয়ং সেবা সন্থার প্রধান প্রনবানন্দ পশ্চিমবঙ্গে জন্যে পৃথক হিন্দু রাজ্যের দাবিতে সরব হয়েছিলেন। বাংলদেশে আজ সেই আদি বাসিন্দা হিন্দুদের উপর আক্রমণ করা হচ্ছে অথচ বাংলদেশে মুসলিমদের নিজস্ব রাষ্ট্র নেই। বাংলাদেশ তাদের রাষ্ট্র। বাংলদেশে অত্যাচারিত হয়ে লাখ লাখ মানুষ জীবন জীবিকা ছেড়ে ছিন্নমূল অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গ বিহার আজকের ঝাড়খণ্ড ,সুদূর আন্দামান ঐতাদি রাজ্যে বিতাড়িত হয়ে আজও ৭৫ বছর স্বাধীনতার পরেও সুষ্ঠু ভাবে মাথা গোঁজার ঠাঁই জোগাড় করতে পারেনি। তাদের প্রতি কি ভারত সরকারের দায়বদ্ধতা নেই,? স্বাধীন ভারতে সব রাজ্যে হিন্দুরা মার খাচ্ছে।পশ্চিমবঙ্গে মার খাচ্ছে।এমনকি কলকাতা নিরাপদ নয়।মায়ানমারের রোহিঙ্গাদের ,বাংলদেশে র নাগরিকদের রেশন কার্ড আধার কার্ড করে দেওয়া হচ্ছে।বাঙালি হিন্দুদের মেরুদন্ড বড়ই দুর্বল। শিরদাঁড়া সোজা নেই প্রতিবাদ করার সাহস নেই।
কোন মন্তব্য নেই