পদ্ধতিগত জটিলতা কমেছে তৃতীয় লিঙ্গের ভোটের সংখ্যায়
পদ্ধতিগত জটিলতা কমেছে তৃতীয় লিঙ্গের ভোটের সংখ্যা
দেশের সর্বোচ্চ আদালত ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে পুরুষ ও মহিলাদের বাহিরে রূপান্তরকামী কিন্নরদের অন্যান্য থেকে তৃতীয় লিঙ্গের স্বীকৃতি দিয়েছিল। সেই স্বীকৃতির কিছুটা প্রতিফলন দেখা গিয়েছিল ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে ভোটের তালিকায়। কিন্তু আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের আগে চূড়ান্ত ভোটের তালিকায় তার বিন্দুমাত্র প্রতিফলন ঘটল না।
জানা গিয়েছে ২০১৯ সালের পরে ভোটের তালিকায় প্রায় ২ লক্ষ ৩০ হাজার নতুন ভোটার সংযোজিত হলেও তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারদের সংখ্যা তো বাড়েইনি বরং কমেছে। প্রশাসনের এক কর্তা নামছে তর্কের খাতিয়ে বলা যায় তৃতীয় লিঙ্গের কোন ভোটার অন্যত্র চলে গেলে বা কার্ড স্থানান্তরিত করে নিলে বা মৃত্যু হলে সংখ্যা কমে যেতে পারে। কিন্তু যে হারে সার্বিক ভোটার সংখ্যা বেড়েছে তাতে তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা কমার কথা নয়। এই বিষয়ে সহমত পোষণ করেছেন বিশেষজ্ঞ এবং রূপান্তরকামিদের নিয়ে কাজ করা সংগঠনে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের ভোটের তালিকায় নিজের প্রকৃত পরিচয় এর নাম তুলতে গেলেও নানা পদ্ধতিগত জটিলতা রয়েছে। এত কান্ড করার চেয়ে ভোটার কার্ডে নিজেদের নারী বা পুরুষ হিসেবে দেখানো সহজ বলে মনে করেন অনেকে।








কোন মন্তব্য নেই