অবশেষে গভীর রাতে মুক্ত আকাশের নীচে ৪১ জন শ্রমিক
অমল গুপ্ত ,বহরমপুর : ১৭ দিনের যুর্দ্ধ , আঁধার হাতড়ে মাটি খোঁড়া অসাধ্য কাজ। ১৭দিন গরীব শ্রমিকরা উত্তরা খন্ড রাজ্যের উত্তর কাশী জেলার টানেল বন্দী ছিলেন। দেশ বিদেশের বিশিষ্ট সব প্রযুক্তিবিদ টানেল বিশারদ নানা ভাবে রাতদিন চেষ্টা করেও শ্রমিকদের উদ্ধার করতে পারলো না। গর্ত খোঁড়া পাথর কাটা আগর যন্ত্র র ব্লেড ভেঙেই গেল। সেই ভাঙ্গা যন্ত্র তুলে আনতে কয়েক দিন লেগে গেল। সাড়ে ছয় কিলো মিটার লম্বা টানেল ৬০০ কিলোমিটার ভেদ করা সম্ভব হয়েছিল। মাত্র ৫০, ৬০মিটার পথ ভেদ করা যায় নি। উত্তরপ্রদেশ ঝাসি থেকে Rat hole গর্ত খোঁড়া specialist ৬ জন শ্রমিক থেকে উড়িয়ে আনা হয়। নতুন এক যন্ত্র আনার জন্যে বিশেষ বিমান হায়দরাবাদ যায়। শেষ পর্যন্ত সব চেষ্টা ব্যর্থ হলে সেই পুরান কায়দা ইঁদুর যে ভাবে গর্ত খুঁড়ে মাটির ভেতরে ঢোকে সেই ভাবে ইঁদুর গর্ত খুঁড়ে ভিতরে সাইজ মত খাঁচা তৈরি করে ভিতরে শ্রমিকদের ঢুকিয়ে খোলা আকাশে নিচে আনা হয় একজন একজন করে। এই বিতকৃত ইঁদুর গর্ত খুঁড়ে মেঘালয়ে পশ্চিমবঙ্গের রানীগঞ্জ কয়লা খনি অঞ্চলে কয়লা চুরির বহু আভিযোগ আসে। । Megha loye প্রতিবছর rat hole গর্তে কয়লা চুরি করতে গিয়ে শ্রমিকদের প্রাণ হারাতে হয়। এই অভিযান দেশকে অনেক শিক্ষা দিল।যন্ত্র কাজে লাগলো না সেই গরিব শ্রমিকদের হাতে শ্রমিক দের প্রাণ ফিরে এল।। সরকার শিক্ষা পেলো আধুনিক প্রযুক্তি বলতে কি বোঝায়। টানেলে আবদ্ধ শ্রমিক দের জীবন নিরাপত্তা সুরক্ষা নিয়ে কি বিজ্ঞানের হাতে কিছুই অবশিষ্ট নেই? সবটা শুন্য?








কোন মন্তব্য নেই