Header Ads

ট্রফি দেখার আগেই "অমৃত ভূমির চার ধামের "লেখক অমৃত লোকে পাড়ি দেন

 নয়া ঠাহর  কলকাতা  :সে "অমৃত ভূমির চার ধাম "  পেরিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেছে। সবুজ পাহাড় ঝর্ণা নদী উপত্যাকা পেরিয়ে অমৃত ভুমি তে গিয়ে  জীবনের শেষ ঠিকানা খুঁজে পেয়েছে। সবুজ ছায়া ঘন পথ পাড়ি দিতে অনেক   রক্ত ঝরেছে ।সে জীবন কে ভালবেসে  পারিবারিক ঐতিহ্যকে আঁকড়ে ধরে ছিল। অবিবাহিত দান ধ্যানের  খালি পায়ের জীবন   সবকে বিলিয়ে দিয়ে আনন্দ উপভোগ করতো। মঠ মন্দিরে ঠাকুর দেবতাতে অগাধ বিশ্বাস  ,গরিব দুঃস্থ ছিন্ন মূল  মানুষের মাঝে ঈশ্বর খুঁজে পেত  ,সেই সঙ্গে পথের কুকুর বিড়াল পাখির মধ্যে জীবন খুজত প্রাণ ভরে ভালবাসতো।গাছ গাছালিতে ফল ফুলের সমারোহ তাকে আনন্দ  দিত। মানুষের একটাই জীবন সেই জীবন কে উপভোগ করত প্রাণ ভরে। বাপ ঠাকুরদার ঐতিহ্য কে  ভাই বোনের মধুর  সম্পর্ক কে  চির ভাস্বর করে রাখতো  সাংবাদিক দাদা দিল্লি ভিত্তিক নিউক্লিয়ার্স প্রকাশনী সন্থা র জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার খবর জানার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠে।প্রতিদিন সংবাদপত্র র  পাতায় খোঁজ করতো পুরস্কার  পাওয়ার খবরটি প্রকাশ পেয়েছে কিনা।    যেদিন সেই বহু প্রতিক্ষিত  ট্রফি হাতে এল সেইদিন অশোক গুপ্ত ওরফে প্রিয়  ভাই অনেক দূর পাড়ি দিয়েছে। চার ধাম পেরিয়ে অমৃত লোকে  যেখানে কেউ পৌঁছাতে পারবে না।তার আর ট্রফি দেখা হল না।অমল গুপ্ত র আফসোস থেকেই গেল।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.