Header Ads

করোনার করাল গ্রাসে মৃৎশিল্পীর রুটি-রুজির উপরে প্রভাব

সুব্রত দাস, বদরপুর : বৃষ্টিভেজা শরতের শিউলির গন্ধ। কিন্তু এখনও নেই মায়ের আগমনী বার্তা। স্বাভাবিক ভাবে মন খারাপ সবার। পুজোর বাকি হাতে গোনা মাত্র ৪৩ দিন। কিন্তু এখনো মূর্তি গড়ার বরাত পাননি বদরপুরের অনেক মৃৎশিল্পীরা। তারা ধরেই নিয়েছেন গত বছরের মতো এবারও হাত গুটিয়ে বসে থেকে লোকসানের হিসাব গুনতে হবে। অথচ,বৈশাখ-জৈষ্ঠ্য মাস থেকেই মূর্তি গড়ার কাজ শুরু করেন মৃৎশিল্পীরা। সারা দেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের নিয়ন্ত্রিত জনজীবন। বিধিনিষেধে চলছে জীবনযাত্রা। এবারও শরতের আকাশে আশঙ্কার মেঘ। মা আনন্দময়ীর আগমন হলেও নিরানন্দ ছেয়ে থাকবে। করোনা কখন কি রূপ নেয় তা নিয়ে চিন্তিত জনজীবন। শোনা যাচ্ছে ঠিক পুজোর সময়ে করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়বে। কখন কী নতুন এসওপি চলে আসবে,ফলে বারোয়ারি পুজো কমিটি গুলো ভেবে উঠতে পারছে না পুজোর আয়োজন সম্ভব হবে কি না। সেজন্য মূর্তি গড়া তো দেইনি কমিটিগুলো। হাত গুটিয়ে বসে রয়েছেন মৃৎশিল্পীরা। গত বছরের মতো এবারও মারণব্যাধি করোনা অতিমারীর কড়াল থাবা সরাসরি পড়েছে মৃৎশিল্পীদের রুটি-রুজির উপরে। তা নিয়ে চিন্তার ভাঁজ মৃৎশিল্পীর কপালে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.