Header Ads

লামডিং হাতিদের করিডোরে ট্রেনে চাপা পড়ে দুটি হাতির করুন মৃত্যু

 


নয়া ঠাহর প্রতিবেদন, গুয়াহাটি : অসমে হাতি-মানুষের সংঘাত অব্যাহত নুমলিগর এলাকা হাতিদের  যাতায়াতের করিডোর এই এলাকাতে এক বহুজাতিক কোম্পানিকে কারখানা বসাতে দিয়েছে সরকার,  বার বার হাতিরা বাধা পাচ্ছে আর সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছে। হাতি মারা পড়ছে। গত পরশু রানীতে দুটি হাতির বিদ্যুৎ পিষ্ট হয়ে মৃত্যুর পর আজ লামডিং সংরক্ষিত বনাঞ্চলের মাঝে লামডিং পাথরখোলা, লামচাখং রেল লাইনে আজ ভোর রাতে শাবক সহ এক হাতির করুন মৃত্যু ঘটে বলে আমাদের সংবাদদাতা স্বপন দাস জানান। তিনি জানান, মালবাহী ট্রেনের ধাক্কায় মারা যায়। হাতিদের করিডোর হিসাবে চিহ্নিত এই অঞ্চলে ৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় ট্রেন চালাবার নির্দেশ দেওয়া সত্ত্বেও ১০০ কিলোমিটার বেগে ট্রেন চালানো হয় বলে ওই অঞ্চলের মানুষ অভিযোগ করেছে একই লাইনে বার বার হাতির মৃত্যু হওয়া সত্ত্বেও রেল কর্তৃপক্ষ ট্রেনের গতি কমানোর কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। হাতিদের আগাম খবর জানানোর জন্য রেল কর্তৃপক্ষ 

লাউড স্পিকারের মাধ্যমে মৌমাছির গুণ গুণ ডাক শুনিয়ে হাতি তাড়াবার অভিনব পন্থা শুরু করেছিল রঙ্গিয়া রেলওয়ে ডিভিশন, কি হল? সেই ব্যবস্থার?  রানীতে কেন দুটি হাতি মারা গেল?  কোথায় রেলের সুব্যবস্থা? হাতির করিডোরের অভিবাবক হচ্ছে হাতি তাদের কেই হত্যা করা হচ্ছে, বন বিভাগ সম্পূর্ণ ব্যর্থ বিভাগ।   লামডিং সংরক্ষিত বনাঞ্চল ধ্বংসের পথে,  অবৈধভাবে জঙ্গল সাফ করা হচ্ছে, খাদ্যের সন্ধানে বুনো হাতিরা লোকালয়ে হানা দিচ্ছে নিজেদের নিদিষ্ট পথ করিডোর দিয়েগেলেও মৃত্যু বরণ করতে হচ্ছে এর থেকে দুর্ভাগ্য আর কিই বা হতে পারে?

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.