মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণায় চাপে পড়ে যাচ্ছে বেসরকারি হাসপাতালগুলো !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
গুরুত্বপূর্ণ একটি ঘোষনা করলেন মমতা ব্যানার্জি। স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে নতুন নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, এবার থেকে করোনা চিকিৎসায় ৫০ হাজার টাকার বেশি অগ্রিম নিতে পারবে না বেসরকারি হাসপাতালগুলি। পাশাপাশি, আগে থেকে জানাতে হবে আনুমানিক খরচও।
রাজ্য ও দেশে প্রাইভেট হাসপাতালের অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার অভিযোগ বহুদিনের। বারবার অভিযোগ উঠেছে রোগী ভর্তি নেওয়ার পর ইচ্ছেমতো বিলের অঙ্ক বাড়িয়ে দেয় প্রাইভেট হাসপাতাল গুলি। বহু ক্ষেত্রে চিকিৎসা করাতে এসে মানুষ সর্বস্বান্ত হয়ে যায়। করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর এই অভিযোগ আরো বেড়েছে।
রাজ্যে করোনা পরিস্থিতিতে সরকারি হাসপাতালে শয্যা না পেয়ে অনেককেই বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হতে হচ্ছেন। কিন্তু রোগী সুস্থ হয়ে যখন বাড়ি ফিরছেন তখন দেখা যাচ্ছে ওষুধের খরচ কয়েক’শ টাকা হলেও বিল কয়েক লাখ ! এবার এই পরিস্থিতির পরিবর্তন করতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
রাজ্য সরকারের তরফে নির্দেশ দিয়ে বলা হয়েছে, রোগী ভর্তি হওয়ার আগে খরচ জানাতে হবে পরিবারকে। মোট খরচের ২০ শতাংশের বেশি নেওয়া যাবে না অগ্রিম। রোগীর পরিবারের কাছে সেই মুহুর্তে টাকা না থাকলে ১২ ঘন্টা সময় দিতে হবে বলেও জানিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর। পাশাপাশি, কোনো পরীক্ষা বারবার করতে হলে এবং সেই পরীক্ষার খরচ যদি ২০০০ টাকার বেশী হয় তবে হাসপাতালকে তা লিখিত ভাবে জানাতে হবে রোগীর পরিবারের সদস্যদের। সব মিলিয়ে করোনা পরিস্থিতিতে বেসরকারি হাসপাতালের বাড়বাড়ন্ত কড়া হাতে দমন করতে চলেছে সরকার।
গুরুত্বপূর্ণ একটি ঘোষনা করলেন মমতা ব্যানার্জি। স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে নতুন নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, এবার থেকে করোনা চিকিৎসায় ৫০ হাজার টাকার বেশি অগ্রিম নিতে পারবে না বেসরকারি হাসপাতালগুলি। পাশাপাশি, আগে থেকে জানাতে হবে আনুমানিক খরচও।
রাজ্য ও দেশে প্রাইভেট হাসপাতালের অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার অভিযোগ বহুদিনের। বারবার অভিযোগ উঠেছে রোগী ভর্তি নেওয়ার পর ইচ্ছেমতো বিলের অঙ্ক বাড়িয়ে দেয় প্রাইভেট হাসপাতাল গুলি। বহু ক্ষেত্রে চিকিৎসা করাতে এসে মানুষ সর্বস্বান্ত হয়ে যায়। করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর এই অভিযোগ আরো বেড়েছে।
রাজ্যে করোনা পরিস্থিতিতে সরকারি হাসপাতালে শয্যা না পেয়ে অনেককেই বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হতে হচ্ছেন। কিন্তু রোগী সুস্থ হয়ে যখন বাড়ি ফিরছেন তখন দেখা যাচ্ছে ওষুধের খরচ কয়েক’শ টাকা হলেও বিল কয়েক লাখ ! এবার এই পরিস্থিতির পরিবর্তন করতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
রাজ্য সরকারের তরফে নির্দেশ দিয়ে বলা হয়েছে, রোগী ভর্তি হওয়ার আগে খরচ জানাতে হবে পরিবারকে। মোট খরচের ২০ শতাংশের বেশি নেওয়া যাবে না অগ্রিম। রোগীর পরিবারের কাছে সেই মুহুর্তে টাকা না থাকলে ১২ ঘন্টা সময় দিতে হবে বলেও জানিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর। পাশাপাশি, কোনো পরীক্ষা বারবার করতে হলে এবং সেই পরীক্ষার খরচ যদি ২০০০ টাকার বেশী হয় তবে হাসপাতালকে তা লিখিত ভাবে জানাতে হবে রোগীর পরিবারের সদস্যদের। সব মিলিয়ে করোনা পরিস্থিতিতে বেসরকারি হাসপাতালের বাড়বাড়ন্ত কড়া হাতে দমন করতে চলেছে সরকার।
কোন মন্তব্য নেই