প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে ১৮ পাতার চিঠি লিখে তরুণীর আত্মহত্যা !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ১৮ পাতার চিঠি লিখে এক তরুণী আত্মহত্যা করেছেন। আত্মঘাতী হলেন ভারতের উত্তর প্রদেশ তথা যোগীরাজ্যের ১৬ বছরের তরুণী। সমাজ ও দেশের অবনতি নিয়ে বিধ্বস্ত ছিলেন তিনি। ১৮ পাতার যে চিঠিটি উদ্ধার হয় সেটি আদতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে লেখা একটি চিঠি।
তার ইচ্ছে ছিল, তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন। তাকে অনুরোধ করবেন, যেন দেশে ঘটে চলা সমস্ত দুর্নীতির বিরুদ্ধে তিনি রুখে দাঁড়ান। এই চিঠি উদ্ধারের পর পুলিশও স্তম্ভিত হয়ে গেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সম্ভলের বাসিন্দা এই তরুণী অনেক দিন ধরেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। তার চিকিৎসাও চলছিল। বাবরালার একটি বেসরকারি স্কুলে পড়াশোনা করছিলেন তিনি। স্বাধীনতা দিবসের দিন তিনি নিজের মাথায় গুলি করে আত্মঘাতী হন। বন্দুকটি আপাতত বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তদন্ত করে দেখা হবে, সেটি তিনি হাতে পেলেন কী করে।
দেশে যেভাবে দুর্নীতি ঘটে চলেছে, পরিবেশ দূষণে যেভাবে বিধ্বস্ত গোটা বিশ্ব, সেসব নিয়ে তরুণী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলেন। তার চিঠিতে তিনি লিখেছেন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে যেন পদক্ষেপ করা হয়, দীপাবলীর দিন যেন বাজি পোড়ানো না হয়, হোলির দিন কেমিক্যাল যুক্ত রং ব্যবহার করা না হয় ইত্যাদি।
সেই চিঠি থেকে তার লেখা একটি বাক্য তুলে ধরা যাক, ‘যেখানে সন্তানরা বড় হয়ে গিয়ে বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেয়, সেখানে আমি আর বাঁচতে চাই না।’
মৃতের বাবা পেশায় কৃষক। তিনি জানালেন, তার মেয়ের শেষ ইচ্ছে সম্ভবত এটাই ছিল যে তার চিঠিটা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছানো হেক। তিনি ইতিমধ্যেই কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে অনুরোধ জানিয়েছেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ১৮ পাতার চিঠি লিখে এক তরুণী আত্মহত্যা করেছেন। আত্মঘাতী হলেন ভারতের উত্তর প্রদেশ তথা যোগীরাজ্যের ১৬ বছরের তরুণী। সমাজ ও দেশের অবনতি নিয়ে বিধ্বস্ত ছিলেন তিনি। ১৮ পাতার যে চিঠিটি উদ্ধার হয় সেটি আদতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে লেখা একটি চিঠি।
তার ইচ্ছে ছিল, তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন। তাকে অনুরোধ করবেন, যেন দেশে ঘটে চলা সমস্ত দুর্নীতির বিরুদ্ধে তিনি রুখে দাঁড়ান। এই চিঠি উদ্ধারের পর পুলিশও স্তম্ভিত হয়ে গেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সম্ভলের বাসিন্দা এই তরুণী অনেক দিন ধরেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। তার চিকিৎসাও চলছিল। বাবরালার একটি বেসরকারি স্কুলে পড়াশোনা করছিলেন তিনি। স্বাধীনতা দিবসের দিন তিনি নিজের মাথায় গুলি করে আত্মঘাতী হন। বন্দুকটি আপাতত বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তদন্ত করে দেখা হবে, সেটি তিনি হাতে পেলেন কী করে।
দেশে যেভাবে দুর্নীতি ঘটে চলেছে, পরিবেশ দূষণে যেভাবে বিধ্বস্ত গোটা বিশ্ব, সেসব নিয়ে তরুণী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলেন। তার চিঠিতে তিনি লিখেছেন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে যেন পদক্ষেপ করা হয়, দীপাবলীর দিন যেন বাজি পোড়ানো না হয়, হোলির দিন কেমিক্যাল যুক্ত রং ব্যবহার করা না হয় ইত্যাদি।
সেই চিঠি থেকে তার লেখা একটি বাক্য তুলে ধরা যাক, ‘যেখানে সন্তানরা বড় হয়ে গিয়ে বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেয়, সেখানে আমি আর বাঁচতে চাই না।’
মৃতের বাবা পেশায় কৃষক। তিনি জানালেন, তার মেয়ের শেষ ইচ্ছে সম্ভবত এটাই ছিল যে তার চিঠিটা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছানো হেক। তিনি ইতিমধ্যেই কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে অনুরোধ জানিয়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই