রাশিয়া জানাল ভ্যাকসিন পুরোপুরি প্রস্তুত !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে রাশিয়ার উদ্ভাবিত ভ্যাকসিন পুরোপুরি প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন সে দেশের উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী রুশলান সালিকোভ। রুশ সামরিক বিশেষজ্ঞ দল এবং গ্যামেলিয়া রিসার্চ সেন্টারের যৌথ প্রচেষ্টায় এটি তৈরি করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলাবার রুশ উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী রুশলান সালিকোভ স্থানীয় সংবাদপত্র 'আরগুমেন্টি আই ফ্যাক্টি'কে জানিয়েছেন, রাশিয়ায় করোনার টিকা স্বেচ্ছায় যারা শরীরে নিয়েছিলেন তাদের সকলকে পরীক্ষা করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। তাদের সবার দেহেই এন্টিবডি তৈরি হয়েছে এবং সবাই পুরোপুরি সুস্থ আছেন।'
৩০ জুন রাশিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বার্তাসংস্থা তাস-কে জানানো হয়েছিল, করোনা ভ্যাকসিনের অনুমোদনপত্রের জন্য দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে সকল প্রয়োজনীয় তথ্য ও প্রমাণাদি পাঠানো হয়েছে।
জুন মাসে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরুর পর রাশিয়ার বারডেনকো সামরিক হাসপাতালে ৪৩ জন এবং শেচেনোভ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩ জন স্বেচ্ছাসেবকের ওপর ওই ভ্যাকসিনের প্রয়োগ করার কথা বলা হয়।
সামরিক হাসপাতালে ভ্যাকসিন প্রয়োগের সব ধাপ সম্পন্ন হয়েছে এবং তাদেরকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে গতকাল জানানো হয়েছে। এরপরই রাশিয়ার পক্ষ থেকে করোনা ভ্যাকসিনের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানো হলো।
২০২০ সালের মধ্যে রাশিয়া দেশে এই ভ্যাকসিনের ৩০ মিলিয়ন ডোজ এবং বিদেশে ১৭০ মিলিয়ন ডোজ তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে। এরই মধ্যে পাঁচটি দেশ এই ভ্যাকসিন তৈরিতে আগ্রহী বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, বিশ্বব্যাপী বিপর্যয় ডেকে আনা মারাত্মক মহামারি করোনা সংক্রমণে বিশ্বে চতুর্থ স্থানে রাশিয়া। দেশটিতে এরই মধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৭ লাখ ৮৩ হাজার ৩২৩ জন। মৃত্যু হয়েছে ১২ হাজার ৫৮০ জনের।
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে রাশিয়ার উদ্ভাবিত ভ্যাকসিন পুরোপুরি প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন সে দেশের উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী রুশলান সালিকোভ। রুশ সামরিক বিশেষজ্ঞ দল এবং গ্যামেলিয়া রিসার্চ সেন্টারের যৌথ প্রচেষ্টায় এটি তৈরি করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলাবার রুশ উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী রুশলান সালিকোভ স্থানীয় সংবাদপত্র 'আরগুমেন্টি আই ফ্যাক্টি'কে জানিয়েছেন, রাশিয়ায় করোনার টিকা স্বেচ্ছায় যারা শরীরে নিয়েছিলেন তাদের সকলকে পরীক্ষা করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। তাদের সবার দেহেই এন্টিবডি তৈরি হয়েছে এবং সবাই পুরোপুরি সুস্থ আছেন।'
৩০ জুন রাশিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বার্তাসংস্থা তাস-কে জানানো হয়েছিল, করোনা ভ্যাকসিনের অনুমোদনপত্রের জন্য দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে সকল প্রয়োজনীয় তথ্য ও প্রমাণাদি পাঠানো হয়েছে।
জুন মাসে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরুর পর রাশিয়ার বারডেনকো সামরিক হাসপাতালে ৪৩ জন এবং শেচেনোভ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩ জন স্বেচ্ছাসেবকের ওপর ওই ভ্যাকসিনের প্রয়োগ করার কথা বলা হয়।
সামরিক হাসপাতালে ভ্যাকসিন প্রয়োগের সব ধাপ সম্পন্ন হয়েছে এবং তাদেরকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে গতকাল জানানো হয়েছে। এরপরই রাশিয়ার পক্ষ থেকে করোনা ভ্যাকসিনের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানো হলো।
২০২০ সালের মধ্যে রাশিয়া দেশে এই ভ্যাকসিনের ৩০ মিলিয়ন ডোজ এবং বিদেশে ১৭০ মিলিয়ন ডোজ তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে। এরই মধ্যে পাঁচটি দেশ এই ভ্যাকসিন তৈরিতে আগ্রহী বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, বিশ্বব্যাপী বিপর্যয় ডেকে আনা মারাত্মক মহামারি করোনা সংক্রমণে বিশ্বে চতুর্থ স্থানে রাশিয়া। দেশটিতে এরই মধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৭ লাখ ৮৩ হাজার ৩২৩ জন। মৃত্যু হয়েছে ১২ হাজার ৫৮০ জনের।
কোন মন্তব্য নেই