ইতিহাসের গহ্বরে প্রতি ১০০ বছরে একটি মারণ মহামারীর ১৭২০ : দ্য গ্রেট প্লেগ অব মার্শেই’ !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
ইতিহাসের তথ্যমতে, সপ্তদশ শতকে দুনিয়াজুড়ে ২০ কোটি মানুষ শুধু প্লেগ রোগে মারা যায়। যার মধ্যে সবচেয়ে ভয়াল রূপটি ছিল ১৭২০ সালে ফ্রান্সের দ্য গ্রেট প্লেগ অব মার্শেই এর মহামারি আঘাতে। এটিই ছিল বিশেষ এক প্রকার বিউবোনিক প্লেগ। এই প্লেগে শুধু মার্শেই নগরীতে ৫০ হাজার আর পুরো ভলকান ও ফ্রান্সজুড়ে ১০ লাখ মানুষের প্রাণহানি ঘটে। এ শতকে ভলকান অঞ্চলেও মহামারি আঘাত করে। এর মাঝে ৫০ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিল শুধু ১৭৩৮ সালের প্লেগেই। এ সময় পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয় যে, মৃতদেহ কবর দিতে খোড়া হয় একের পর এক গণকবর।
একই শতকে রাশিয়া ও পার্সিয়া ভয়ঙ্কর মহামারির মুখে পড়ে। দুই লাখ মানুষ মারা যাওয়ার পর পার্সিয়া অভিশপ্ত হিসেবে গণ্য হতো। ইউরোপ ও এশিয়ায় এক লাখ মানুষ কলেরায় মারা যায় ১০ বছরের ব্যবধানে। সে সময় কলেরা প্রতিরোধের কোনও উপায় খুঁজে পায়নি বিশ্ব। এছাড়া এ শতকে আমেরিকার ফিলাডেলফিয়ায় ইয়েলো ফিভার মহামারি আকার ধারণ করে। এতে নগরের ১০ ভাগের এক ভাগ, প্রায় ৪৫ হাজার মানুষ মারা যায়।
ইতিহাসের তথ্যমতে, সপ্তদশ শতকে দুনিয়াজুড়ে ২০ কোটি মানুষ শুধু প্লেগ রোগে মারা যায়। যার মধ্যে সবচেয়ে ভয়াল রূপটি ছিল ১৭২০ সালে ফ্রান্সের দ্য গ্রেট প্লেগ অব মার্শেই এর মহামারি আঘাতে। এটিই ছিল বিশেষ এক প্রকার বিউবোনিক প্লেগ। এই প্লেগে শুধু মার্শেই নগরীতে ৫০ হাজার আর পুরো ভলকান ও ফ্রান্সজুড়ে ১০ লাখ মানুষের প্রাণহানি ঘটে। এ শতকে ভলকান অঞ্চলেও মহামারি আঘাত করে। এর মাঝে ৫০ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিল শুধু ১৭৩৮ সালের প্লেগেই। এ সময় পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয় যে, মৃতদেহ কবর দিতে খোড়া হয় একের পর এক গণকবর।
একই শতকে রাশিয়া ও পার্সিয়া ভয়ঙ্কর মহামারির মুখে পড়ে। দুই লাখ মানুষ মারা যাওয়ার পর পার্সিয়া অভিশপ্ত হিসেবে গণ্য হতো। ইউরোপ ও এশিয়ায় এক লাখ মানুষ কলেরায় মারা যায় ১০ বছরের ব্যবধানে। সে সময় কলেরা প্রতিরোধের কোনও উপায় খুঁজে পায়নি বিশ্ব। এছাড়া এ শতকে আমেরিকার ফিলাডেলফিয়ায় ইয়েলো ফিভার মহামারি আকার ধারণ করে। এতে নগরের ১০ ভাগের এক ভাগ, প্রায় ৪৫ হাজার মানুষ মারা যায়।
কোন মন্তব্য নেই