Header Ads

অসমের মানাস জাতীয় উদ‍্যানে চোরাই কাঠ ব্যবসায়ীদের আত্মসমর্পণ

 নয়া ঠাহর, প্রতিবেদক, ১৪ জুন, বরপেটারোডঃ অসমের মানস জাতীয় উদ্যানের কাছে চোরাই কাঠ ব্যবসায়ীদের একটি দল বাঁশবাড়ি বন বিভাগের কাছে আত্মসমৰ্পণ করল। জাতীয় উদ্যানের বেঁকী নদীর পশ্চিম পারে নারায়ণগুড়িতে বন বিভাগের চিফ ফরেস্ট অফিসার বাবুল ব্ৰহ্মের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্ম সমৰ্পণ করে। 

আত্মসমৰ্পণকারী ৮ জনের নাম হচ্ছে যথাক্ৰমে আকবর আলি, রবিউল আলি, জয়নুদ্দিন, আক্রম আলি,মীর আলি ওরফে মুন, নজরুল ইসলাম, কায়েম উদ্দিন এবং মালেক আলি।

চোরা কাঠের বাবসায়ীদের আত্মসমৰ্পণ করার সময় উপস্থিত ছিলেন বাঁশবাড়ি পুলিশ থানার দায়িত্বপ্ৰাপ্ত অফিসার নুর ইসলাম, প্ৰকৃতিপ্ৰেমী সংগঠন গ্ৰীন মানাসের চিফ সেক্ৰেটারি নিরঞ্জন বৰ্মণ, চুনবাড়ির প্ৰাক্তন ভিসিডিসি-র সভাপতি তথা সমাজকৰ্মী সাজাহান আলি প্ৰমুখ। অবৈধ কাঠ ব্যবসায়ীদের আত্মসমৰ্পণের পর তাদের হাতে একেকটি করে বহুমূল্য চারাগাছ তুলে দেন ফরেস্ট অফিসার বাবুল ব্ৰহ্ম।

উল্লেখ্য, দুদিন আগেও বন বিভাগের অভিযানে হাউলীতে অবৈধ কাঠ ভৰ্তি একটি ট্ৰাক উদ্ধার হয়। এএস০১এলসি৪২৮৬ নম্বরের ট্ৰাকটিতে প্ৰায় ২ লক্ষাধিক টাকার চোরাই কাঠ ছিল। ট্ৰাকের চালক এবং হ্যান্ডিম্যানকে আটক করা হয়েছে। ধৃতদের নাম যথাক্ৰমে মতলেব সরকার এবং সফিকুল ইছলাম। বন বিভাগ তাদের বরপেটা আদালতচে পাঠিয়েছে। রাতের অন্ধকারে হাউলী দিয়ে যাওয়ার পথে ধরা হয় ট্ৰাকটিকে। প্ৰসঙ্গত, এর আগেও বেশ কয়েকটি পাথর, বালি, অবৈধ কাঠ বোঝাই ট্ৰাক গোপন পথে নিয়ে যাওয়ার সময় বন বিভাগের কাছে ধরা পড়েছে। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.