পৃথিবী থেকে ৩৯ লক্ষ কিমি দূর দিয়ে বেরিয়ে গেল এভারেস্টের সমান গ্রহাণু !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
এভারেস্টের সমান (২.৫ মাইল চওড়া) গ্রহাণুটি ঘণ্টায় ১৯ হাজার ৪৬১ মাইল বেগে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে এসে আজ (২৯ এপ্রিল) ভোর ৫টা ৫৬ নাগাদ পৃথিবীর গা ঘেঁষে বেরিয়ে গেল এটি। এ গ্রহাণুর নাম দেয়া হয়েছে ২০১২এক্সএ১৩৩ । নাসা সূত্রে জানা গেছে, গ্রহাণুটির আয়তন প্রায় মাউন্ট এভারেস্টের সমান।
আকারে বৃহৎ এ গ্রহাণুর সামনের অংশে উঁচু রেখার মতো রয়েছে, যা দূর থেকে ‘মাস্কের মতো’ দেখতে। গ্রহাণুটির কোড নাম ৫২৭৬৮ এবং এটি শেষবার ১৯৯৮ সালে দেখা গিয়েছিল।
পৃথিবী ঘেঁষে উড়ে যাওয়ার সময় পৃথিবী থেকে গ্রহাণুর দূরত্ব ছিল ৩৯ লক্ষ কিলোমিটার। পৃথিবীর সঙ্গে এ গ্রহাণুর সংঘর্ষের আশঙ্কা নেই বলে আগেই জানিয়েছিল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা)। নাসার মহাকাশবিজ্ঞানীরা জানিয়েছিলেন, পৃথিবী স্পর্শ করবে না এ উল্কাপিণ্ড।
তবে নিজেদের ‘এনইএটি’ (নেয়ার-আর্থ অ্যাস্টরয়েড ট্রাকিং) সিস্টেমের মাধ্যমে উল্কাপিণ্ডের গতিবিধির ওপর নজর রাখছিল নাসা। এনইএটির প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর এলেনর হেলিন জানিয়েছেন, বিপজ্জনক হতে পারে, এমন সব গ্রহাণু ও উল্কা সম্পর্কে তথ্য নিতে আমরা এনইএটি ব্যবহার করে থাকি। নাসা ছাড়াও ইউরোপিয়ান মহাকাশ গবেষণা সংস্থাও (ইসা) এই গ্রহাণুটিকে কড়া পর্যবেক্ষণে রাখছিলেন।
আর তাদের মতে, এই গ্রহাণু থেকে পৃথিবীর কোনো ধরনের ক্ষতিসাধন হওয়ার আশঙ্কা কম ছিল। তাহলে এই গ্রহাণুকে সম্ভাব্য ক্ষতিকর বলা হচ্ছিল কেন?
এ সম্পর্কে নাসা বলছে, শেষ মুহূর্তে যদি কোনো কারণে এর গতিপথ পরিবর্তন হয়ে যায়, সেজন্যই সম্ভাব্য ক্ষতিকর বলা হয়েছে, তবে এই সম্ভাবনা তেমন একটা ছিল না বললেই চলে। তবে যেহেতু এটা মহাকাশের দূরত্ব হিসেবে পৃথিবীর বেশ কাছাকাছি অবস্থান দিয়েই পার হতে যাচ্ছে, তাই যথাসম্ভব সতর্ক থাকার ব্যাপারে নাসা পদক্ষেপ নিয়েছে।
অতীতে এমন আরও বেশকিছু গ্রহাণু পৃথিবীর কোলঘেঁষে অতিক্রম করেছে এবং পৃথিবীর নিকটবর্তী বিভিন্ন বস্তুর সঙ্গে সংঘর্ষ ঘটেছে। তাই ভবিষ্যতে এমন আরেকটি গ্রহাণু যে পৃথিবীর ওপর আঘাত হানবে না, সেটা খুব ফলাও করে বলা যাচ্ছে না। এ কারণে নাসাসহ অন্যান্য মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলো নিয়মিত এসব ধেয়ে আসা গ্রহাণুগুলোর দিকে কড়া নজর রাখছে।
এভারেস্টের সমান (২.৫ মাইল চওড়া) গ্রহাণুটি ঘণ্টায় ১৯ হাজার ৪৬১ মাইল বেগে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে এসে আজ (২৯ এপ্রিল) ভোর ৫টা ৫৬ নাগাদ পৃথিবীর গা ঘেঁষে বেরিয়ে গেল এটি। এ গ্রহাণুর নাম দেয়া হয়েছে ২০১২এক্সএ১৩৩ । নাসা সূত্রে জানা গেছে, গ্রহাণুটির আয়তন প্রায় মাউন্ট এভারেস্টের সমান।
আকারে বৃহৎ এ গ্রহাণুর সামনের অংশে উঁচু রেখার মতো রয়েছে, যা দূর থেকে ‘মাস্কের মতো’ দেখতে। গ্রহাণুটির কোড নাম ৫২৭৬৮ এবং এটি শেষবার ১৯৯৮ সালে দেখা গিয়েছিল।
পৃথিবী ঘেঁষে উড়ে যাওয়ার সময় পৃথিবী থেকে গ্রহাণুর দূরত্ব ছিল ৩৯ লক্ষ কিলোমিটার। পৃথিবীর সঙ্গে এ গ্রহাণুর সংঘর্ষের আশঙ্কা নেই বলে আগেই জানিয়েছিল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা)। নাসার মহাকাশবিজ্ঞানীরা জানিয়েছিলেন, পৃথিবী স্পর্শ করবে না এ উল্কাপিণ্ড।
তবে নিজেদের ‘এনইএটি’ (নেয়ার-আর্থ অ্যাস্টরয়েড ট্রাকিং) সিস্টেমের মাধ্যমে উল্কাপিণ্ডের গতিবিধির ওপর নজর রাখছিল নাসা। এনইএটির প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর এলেনর হেলিন জানিয়েছেন, বিপজ্জনক হতে পারে, এমন সব গ্রহাণু ও উল্কা সম্পর্কে তথ্য নিতে আমরা এনইএটি ব্যবহার করে থাকি। নাসা ছাড়াও ইউরোপিয়ান মহাকাশ গবেষণা সংস্থাও (ইসা) এই গ্রহাণুটিকে কড়া পর্যবেক্ষণে রাখছিলেন।
আর তাদের মতে, এই গ্রহাণু থেকে পৃথিবীর কোনো ধরনের ক্ষতিসাধন হওয়ার আশঙ্কা কম ছিল। তাহলে এই গ্রহাণুকে সম্ভাব্য ক্ষতিকর বলা হচ্ছিল কেন?
এ সম্পর্কে নাসা বলছে, শেষ মুহূর্তে যদি কোনো কারণে এর গতিপথ পরিবর্তন হয়ে যায়, সেজন্যই সম্ভাব্য ক্ষতিকর বলা হয়েছে, তবে এই সম্ভাবনা তেমন একটা ছিল না বললেই চলে। তবে যেহেতু এটা মহাকাশের দূরত্ব হিসেবে পৃথিবীর বেশ কাছাকাছি অবস্থান দিয়েই পার হতে যাচ্ছে, তাই যথাসম্ভব সতর্ক থাকার ব্যাপারে নাসা পদক্ষেপ নিয়েছে।
অতীতে এমন আরও বেশকিছু গ্রহাণু পৃথিবীর কোলঘেঁষে অতিক্রম করেছে এবং পৃথিবীর নিকটবর্তী বিভিন্ন বস্তুর সঙ্গে সংঘর্ষ ঘটেছে। তাই ভবিষ্যতে এমন আরেকটি গ্রহাণু যে পৃথিবীর ওপর আঘাত হানবে না, সেটা খুব ফলাও করে বলা যাচ্ছে না। এ কারণে নাসাসহ অন্যান্য মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলো নিয়মিত এসব ধেয়ে আসা গ্রহাণুগুলোর দিকে কড়া নজর রাখছে।









কোন মন্তব্য নেই