Header Ads

ডিমা হাসাওয়ে মাক্স বাধ্যতামূলক, হাফলঙে দুস্থ পরিবারের পাশে ধর্মীয় সংগঠন



বিপ্লব দেব, ২০ এপ্রিলঃ কোভিড ১৯ রোগ প্রতিরোধে সমগ্র দেশ জুরে আগামী মে পর্যন্ত জারি করা হয়েছে দ্বিতীয় পর্যায়ের লকডাউন এবং এই দ্বিতীয় পর্যায়ে লকডাউনে ডিমা হাসাও জেলা প্রশাসন কিছু নীতি নির্দেশিকা জারি করেছেএখন থেকে প্রকাশ্য স্থানে বা কর্মস্থলে মাক্স ব্যবহার বাধ্যতামূলকতাছাড়া, প্রকাশ্য স্থানে থু-থু ফেলা সহ সমগ্র জেলায় সুরা, পান-তাম্বুল, গুটখা, তাম্বাকু বিক্রি ক্রয় করার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন জেলা ন্যায় দন্ডাধীশ তথা জেলাশাসক অমিতাভ রাজখোয়াজেলাপ্রশাসনের পক্ষ থেকে জারি করা নির্দেশে উল্লেখ করা হয় কোনও ব্যক্তি যদি এই আইন অমান্য করেন তাহলে সেকশন ৫১ দুর্যোগ মোকাবিলা আইন ২০০৫ ইউ/এস ১৮৮- অধীনে আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবেএদিকে, দ্বিতীয় পর্যায়ের লকডাউনে অত্যাবশকীয় সামগ্রীর জন্য হাহাকার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে দরিদ্র সীমার নীচে বসবাসরত পরিবারগুলির মধ্যেসরকারিভাবে অনেকের কাছে এখন পর্যন্ত ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছায়নি বলে অভিযোগ রয়েছেতবে ডিমা হাসাও জেলার বিভিন্ন সংগঠন ধর্মীয় সংগঠনের পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দরিদ্র সীমার নীচে বসবাসকারী পরিবারগুলিকেযেমন আজমল ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় হাফলং মিনারেট ক্লাবের পক্ষ থেকে বিতরন করা হচ্ছে খাদ্য সামগ্রীরবিবার হাফলং রামকৃষ্ণ সেবা সমিতি প্রায় ২৫০টি দুস্থ পরিবারের মধ্যে চাল, ডাল, তেল, লবন ইত্যাদি বিতরন করেঅন্যদিকে, হাফলং অখন্ড মন্ডলীর পক্ষ থেকে রবিবার ৫০--এর বেশী পরিবারের মধ্যে চাল, ডাল, আলু, তেল সহ খাদ্য সামগ্রী বন্টন করা হয়

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.