জন্মদিন পালনের সময় এখন নয় : শচীন !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
একসময় বলা হতো, ক্রিকেট ভারতে ধর্মের মত এবং শচিন টেন্ডুলকার সেই ধর্মের ঈশ্বর। তার ক্রিকেট জীবন শেষেও তাকে ঘিরে আবেদন ও আবেগ কমেছে সামান্যই। তার জন্মদিনও তাই অনেকটা জাতীয় উৎসবের মতো। তবে এবার তিনি নিজেই পালন করবেন না জন্মদিন। জীবনের ইনিংসে তার ৪৭ পূর্ণ হলো শুক্রবার। জন্মদিনের প্রাক্কালে স্পোর্টস্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই কিংবদন্তি জানালেন, করোনাভাইরাসের এই সময়ে জন্মদিন উদযাপন তিনি করবেন না।
এবারের জন্মদিন কি একটু আলাদা--এ প্রশ্নের উত্তরে শচীন বলেন, এ বছর আমি জন্মদিন পালন করব না। যে পরিস্থিতির ভেতর দিয়ে আমরা যাচ্ছি, কোনো কিছু উদযাপন করার সময় এখন নয়। শুধু তাই নয়, গত ১৫ মার্চের পর থেকে বাইরের কারও সঙ্গে দেখা করিনি, কোনো বন্ধুর সঙ্গেও নয়।
আমি এখন দিনের শুরু করি খানিকটা শরীরচর্চা করে। এরপর, ফোনে আর ভিডিও কনফারেন্সে জরুরি কাজগুলো সেরে নেই। সরকার থেকে যখন নির্দেশনাগুলো জনসাধারণের জন্য ব্যাখ্যা করতে বলা হয়, আমরা সেসবও করছি। আমার ব্যবসায়িক পার্টনারদের অনেকের সঙ্গে কথা বলছি যেন তাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের মধ্যেও এই বার্তাগুলো ছড়িয়ে দেন। পাশাপাশি, প্রথমবারের মত আমার স্বাস্থ্য কর্মীদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে। নিজের অভিজ্ঞতা নিয়ে তাদের সঙ্গে ৪৫ মিনিট কথা বলেছি।
এই সময়টা আমাদের সুযোগ করে দিয়েছে গত কয়েক বছরের অর্জনগুলোর দিকে ফিরে তাকানোর এবং সামনের পথচিত্র এঁকে নেওয়ার। পাশাপাশি সমাজকে কিছু ফিরিয়ে দেওয়ার, বিশেষ করে সুবিধাবঞ্চিতদের, এই সময় এটি গুরুত্বপূর্ণ। পুরো পরিবারই এসবে সম্পৃক্ত আছে, পরিবারে একজন ডাক্তার (স্ত্রী) থাকাতেও ভালো হয়েছে।”
সন্তানদের সঙ্গেও সময় কাটাচ্ছি। যদিও ওদের দুজনের বয়স ২০ পেরিয়েছে এবং ওদের নিজস্ব জগৎ আছে। তবে এই সময়টা আমরা যতটা সম্ভব কাজে লাগাচ্ছি পরস্পরের সঙ্গে থাকতে। একদমই বাইরে বেরুতে যেহেতু পারছি না, মায়ের সঙ্গেও সময় কাটাচ্ছি। জীবনের অনেকটা সময় তার সঙ্গে কাটানো হয়নি। অনেক দিক থেকেই তাই এই সময়টা হয়ে গেছে শাপে বর।
যখনই সবকিছু উন্মুক্ত হবে, একদম নতুন করে শুরু করতে হবে। ক্রীড়াবিদদের শারীরিক ও মানসিক, উভয়ভাবেই মানিয়ে নিতে হবে। এখন খেলোয়াড়রা ঘরেই যতটুকু পারা যায় ট্রেনিং করছে এবং নিজেদের ভালো ভাবে রাখার চেষ্টা করছে। এখনকার এই চ্যালেঞ্জিং সময় শেষ হলে প্রতিযোগিতামূলক খেলা শুরু হবে। আমি বিশ্বাস করি, একবার ক্রীড়াবিদ মানে সবসময়েই ক্রীড়াবিদ। কাজেই, মাঠে নেমে সবাই লড়াই করতে চাইবে। সেটির জন্য খেলোয়াড়দের শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।
একসময় বলা হতো, ক্রিকেট ভারতে ধর্মের মত এবং শচিন টেন্ডুলকার সেই ধর্মের ঈশ্বর। তার ক্রিকেট জীবন শেষেও তাকে ঘিরে আবেদন ও আবেগ কমেছে সামান্যই। তার জন্মদিনও তাই অনেকটা জাতীয় উৎসবের মতো। তবে এবার তিনি নিজেই পালন করবেন না জন্মদিন। জীবনের ইনিংসে তার ৪৭ পূর্ণ হলো শুক্রবার। জন্মদিনের প্রাক্কালে স্পোর্টস্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই কিংবদন্তি জানালেন, করোনাভাইরাসের এই সময়ে জন্মদিন উদযাপন তিনি করবেন না।
এবারের জন্মদিন কি একটু আলাদা--এ প্রশ্নের উত্তরে শচীন বলেন, এ বছর আমি জন্মদিন পালন করব না। যে পরিস্থিতির ভেতর দিয়ে আমরা যাচ্ছি, কোনো কিছু উদযাপন করার সময় এখন নয়। শুধু তাই নয়, গত ১৫ মার্চের পর থেকে বাইরের কারও সঙ্গে দেখা করিনি, কোনো বন্ধুর সঙ্গেও নয়।
আমি এখন দিনের শুরু করি খানিকটা শরীরচর্চা করে। এরপর, ফোনে আর ভিডিও কনফারেন্সে জরুরি কাজগুলো সেরে নেই। সরকার থেকে যখন নির্দেশনাগুলো জনসাধারণের জন্য ব্যাখ্যা করতে বলা হয়, আমরা সেসবও করছি। আমার ব্যবসায়িক পার্টনারদের অনেকের সঙ্গে কথা বলছি যেন তাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের মধ্যেও এই বার্তাগুলো ছড়িয়ে দেন। পাশাপাশি, প্রথমবারের মত আমার স্বাস্থ্য কর্মীদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে। নিজের অভিজ্ঞতা নিয়ে তাদের সঙ্গে ৪৫ মিনিট কথা বলেছি।
এই সময়টা আমাদের সুযোগ করে দিয়েছে গত কয়েক বছরের অর্জনগুলোর দিকে ফিরে তাকানোর এবং সামনের পথচিত্র এঁকে নেওয়ার। পাশাপাশি সমাজকে কিছু ফিরিয়ে দেওয়ার, বিশেষ করে সুবিধাবঞ্চিতদের, এই সময় এটি গুরুত্বপূর্ণ। পুরো পরিবারই এসবে সম্পৃক্ত আছে, পরিবারে একজন ডাক্তার (স্ত্রী) থাকাতেও ভালো হয়েছে।”
সন্তানদের সঙ্গেও সময় কাটাচ্ছি। যদিও ওদের দুজনের বয়স ২০ পেরিয়েছে এবং ওদের নিজস্ব জগৎ আছে। তবে এই সময়টা আমরা যতটা সম্ভব কাজে লাগাচ্ছি পরস্পরের সঙ্গে থাকতে। একদমই বাইরে বেরুতে যেহেতু পারছি না, মায়ের সঙ্গেও সময় কাটাচ্ছি। জীবনের অনেকটা সময় তার সঙ্গে কাটানো হয়নি। অনেক দিক থেকেই তাই এই সময়টা হয়ে গেছে শাপে বর।
যখনই সবকিছু উন্মুক্ত হবে, একদম নতুন করে শুরু করতে হবে। ক্রীড়াবিদদের শারীরিক ও মানসিক, উভয়ভাবেই মানিয়ে নিতে হবে। এখন খেলোয়াড়রা ঘরেই যতটুকু পারা যায় ট্রেনিং করছে এবং নিজেদের ভালো ভাবে রাখার চেষ্টা করছে। এখনকার এই চ্যালেঞ্জিং সময় শেষ হলে প্রতিযোগিতামূলক খেলা শুরু হবে। আমি বিশ্বাস করি, একবার ক্রীড়াবিদ মানে সবসময়েই ক্রীড়াবিদ। কাজেই, মাঠে নেমে সবাই লড়াই করতে চাইবে। সেটির জন্য খেলোয়াড়দের শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।









কোন মন্তব্য নেই