দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা উন্নতি করতে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর ঘোষণাতে উত্তরপূর্বের রাজ্য গুলি লাভবান হবে :মুখ্যমন্ত্রী

 ।

নয়া ঠাহর প্রতিবেদন। দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা উন্নতি করতে কেন্দ্রীয়  অর্থমন্ত্রী যে নীতি ঘোষণা করেছেন তাতে ভারত ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনৈতিতে পৌঁছাতে পারবেন। আর আসম তথা উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির শিল্প বিকাশের পথ প্রশস্ত হবে ।এমনই দাবি মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়ালের । বুধবার সন্ধ্যায় এক সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন যে কর্পোরেটের কর হ্রাস করার  ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র সরকার  ।প্রধানমন্ত্রী ২০২৪ সালের ভেতরে ভারতের অর্থনৈতিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলার

রেনিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য স্থির করেছেন। তাতে পৌঁছানোর জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এতে উপকৃত হবে সাধারন মানুষরা। লঘুশিল্প দ্বারা নতুন করে শিল্প স্থাপন করতে চাইছেন তারা উপকৃত হবেন। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর কার।হ্রাসের কথা ঘোষণা করার পর সারা আসামে বিনিয়োগের সম্ভাবনা বাড়বে বলে দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী। কিছুদিন আগেই অসমে বিশ্ব বিনিয়োগ সম্মেলন আয়োজিত হয়েছে ।সেখানে বিভিন্ন সংস্থার সাথে  প্রায় ৮০  হাজার কোটি টাকার বিনিময় প্রতিশ্রুতি সহ ২৪০টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ১১ টি নতুন উদ্যোগশিল্প স্থাপিত হয়েছে। এর সঙ্গে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী যে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে তাতে দেশের নতুন দিগন্ততের সৃষ্টি হবে। শিল্প স্থাপনের ক্ষেত্রে পথ সুগম হবে ।এই নীতির মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিনিয়োগকারীদের টানতে এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশ গুলির জন্য শিল্প স্থাপনের অনুকূল স্থ্যান হিসাবে  লাভবান  হবে এই অঞ্চল । দক্ষিণ-পূর্ব দেশগুলিতে যত শিল্প সংস্থা রয়েছে কর হ্রাস করার ফলে তারা এখন এখানে ইউনিট খুলতে  আগ্রহী হবে। এর ফলে এখানে রফতানী বাড়বে ও বেকার যুবক-যুবতীদের চাকরি হবে। ফলে আর্থিক উন্নয়ন হবে এই এলাকাতে। ফলে সম্পূর্ণ দেশ মোদীর নেতৃত্বে উপকৃত হবেন।  ভারত বিশ্বের মধ্যে শিল্প বিনিয়োগের হাব হিসেবে  প্রতিষ্ঠা পাবে ।ভারতের বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবেন বিশিষ্ট শিল্পপতিরা এর ফলে উৎপাদিত ব্যবস্থা বাড়বে। রোজগার বাড়বে,লঘু উদ্যোগ বাড়বে। মোদি নির্মলার  ঘোষণার পরিবর্তনের মুখ দেখতে পাবে ভারত' ।তিনি আরো বলেন যে মোদীর নেতৃত্বে উত্তর-পূর্ব ভারতে অনেক বিকাশ হয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে পূর্বের রাজ্যগুলি পিছিয়ে ছিল। কংগ্রেস অবহেলা করেছে ।এখনো মোদি সরকার উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে শক্তিশালী করার সিদ্ধান্ত বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। ফলে প্রতিটি রাজ্যের রফতানি শিল্পোদ্যোগ ইত্যাদি বেড়েছে ।তাছাড়া অ্যাক্ট ইস্ট নীতির ফলে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শক্তিশালী যোগাযোগ স্থাপিত করা হয়েছে ।উত্তর-পূর্বের  থেকে উন্নত হয়েছে যতায়ার ব্যবস্থা। অসমের উৎপাদিত সামগ্রী এখন বিক্রি হচ্ছে বিশ্বের বাজারে। তাই মোদির শক্তিশালী নীতির দ্বারা বিভাগের বিকাশ পথে