Header Ads

অসম বিধানসভায় ‘‘দ্য আসাম ইলেক্টিসিটি ডিউটি (এ্যমেণ্ডমেণ্ট) বিল ২০১৮' গৃহীত, আবার বিদ্যুৎ মাসুল বাড়ছে


অমল গুপ্তঃ গুয়াহাটি 
অসম বিধানসভার শরৎকালীন অধিবেশনে চতুৰ্থ দিনে ‘দ্য আসাম ইলেক্টিসিটি ডিউটি (এ্যমেণ্ডমেণ্ট) বিল ২০১৮' গৃহীত হয়। বৃহস্পতিবার অৰ্থমন্ত্ৰী হিমন্ত বিশ্ব শৰ্মা বিধানসভায় বিলটি পেশ করে বলেন, এই বিলটি গ্ৰহণ করা না হলে রাজ্যের বিদু্যৎ বিভাগের কৰ্মচারিদের পেন্সন দেওয়া সম্ভব হবে না। পেন্সন বাবদ রাজ্য সরকারের ঘাড়ে সারে চার হাজার কোটি টাকার বোঝা চেপেছে। যা ‘এ্যটম বোমা', রাজ্য সরকার হাজার কোটি টাকার মতো দায়িত্ব নিতে পারে তার বেশি নয়। তিনি বলেন, সরকার ইতিমধ্যে বিদ্যুৎ মাসুল ইউনিট পিছু ২০ পয়সা করে ধাৰ্য করেছে, অতিরিক্ত আরও পাঁচ শতাংশের মতো বাড়বে।  রাজ্যের জনসাধারণের ঘাড়ে আৰ্থিক বোঝা না চাপিয়ে তা বাস্তবায়িত করার চেষ্টা করবে সরকার। কংগ্ৰেসের পক্ষে রকিবুল হুসেন সংশোধনী প্ৰস্তাব উত্থাপন করে বলেন, এই বিলটি পাশ হলে রাজ্যের মানুষের ঘাড়ে অতিরিক্ত বোঝা চাপবে, ৫০ শতাংশ হারে বিদ্যুৎ ইউনিট বৃদ্ধি পাবে যা কখনও মেনে নেওয়া যায়না। তিনি দেশের বিভিন্ন রাজ্যের তুলনামূলক পরিসংখ্যান তুলে ধরে বলেন, দেশের কোনও রাজ্যে এই হারে বিদ্যুৎ মাসুল বৃদ্ধি পায়নি। অৰ্থমন্ত্ৰী হিমন্ত বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের জন্য বিশেষ পেন্সন তহবিল গঠন করে অৰ্থ বরাদ্দ করা হয়েছে এর সঙ্গে সাধারণ সরকারি কৰ্মাচারিদের পেন্সনের কোনও সম্পৰ্ক নেই। কংগ্ৰেস সংশোধনী প্ৰস্তাব প্ৰত্যাহার করতে রাজি হয়নি। শেষ পৰ্যন্ত অধ্যক্ষ হিতেন্দ্ৰ নাথ গোস্বামী ধ্বনী ভোটে বিলটি পাশ করিয়ে দেন। বিধানসভায় আজ শ্ৰম প্ৰতিমন্ত্ৰী পল্লব লোচন দাস ‘দ্য আসাম টি প্ল্যানটেশন এমপ্লয়িজ ওয়েল ফেয়ার ফাণ্ড (এ্যমেণ্ডমেণ্ট) বিল ২০১৮' পেশ করেন। চা জনগোষ্ঠীর বিধায়ক তেরেস গোয়ালা অভিযোগ করেন, চা জনগোষ্ঠীর ১০ লক্ষাধিক শ্ৰমিক বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তিনি অভিযোগ করেন, চা শ্ৰমিক কল্যাণ পরিষদের হোষ্টেল, কমিউনিটি সেণ্টার প্ৰভৃতির কৰ্মচারিরা বেতন পাচ্ছে না। জবাবে মন্ত্ৰী পল্লব লোচন দাস বলেন, শ্ৰমিকদের কাজ থেকে আৰ্থিক সাহায্য নিয়ে শ্ৰমিক কল্যাণ পরিষদ গঠন করা হয়েছিল, তা সদ্ব্যবহার হয়নি। এখন ১০ টাকা কৰ্মচারি এবং ১০ টাকা সরকারিভাবে মোট ২০ টাকা করে সংগ্ৰহ করে পরিষদকে উন্নয়নের চেষ্টা করা হচ্ছে। কংগ্ৰেসের রাজদ্বীপ গোয়ালা, এআইইউডিএফ-এর হাফিজ বসির আহমেদও এই বিতৰ্কে অংশগ্ৰহণ করেন। আজ বিধানসভায় বরাকের কাছাড় পেপার মিল এবং জাগীরোড পেপার মিল নিয়ে শিল্প বাণিজ্যমন্ত্ৰী চন্দ্ৰমোহন পাটোয়ারি পুনরায় প্ৰতিশ্ৰুতি দেন মিল দুটি খোলার ব্যাপারে সরকার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। অধ্যক্ষ হিতেন্দ্ৰ নাথ গোস্বামী কিছুটা ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, বার বার একই ইস্যু নিয়ে শুধুই আলোচনা হচ্ছে। আপনারা সিদ্ধান্ত ঘোষণা করুন। কংগ্ৰেসের কমলাক্ষ দে পুরকায়স্থ অভিযোগ করেন, অসম সরকার এ্যাডভ্যােণ্টেজ শীৰ্ষক শিল্প বিনিয়োগ সন্মেলনে ঘোষণা করেছিল রাজ্যে লক্ষ লক্ষ বেকারের কৰ্মসংস্থান হবে। অথচ অসমের বেকার যুবকেরা বাইরের রাজ্যে গিয়ে খুন হচ্ছেন। তিনি নগাঁওয়ের বিক্ৰম বরা এবং হাইলাকান্দির সামিম চৌধুরীর নামে দুই যুবকের নাম উল্লেখ করে বলেন, বাঙ্গালুরুতে কাজ খুঁজতে গিয়ে দুই যুবক দুস্কৃতিদের হাতে নিহত হলেন। মুখ্যমন্ত্ৰী সৰ্বানন্দ সনোয়াল বার বার প্ৰতিশ্ৰুতি দিচ্ছেন পেপার মিল দুটি খুলবে। প্ৰধানমন্ত্ৰী নরেন্দ্ৰ মোদিও রহাতে, বরাক উপত্যকায় পেপার মিল দুটি খোলার ব্যাপারে প্ৰতিশ্ৰুতি দিয়েছিলেন, কিন্তু সেই প্ৰতিশ্ৰুতি রক্ষা করেন নি। বিজেপির মিহির কান্তি সোম কাছাড় পেপার মিল বন্ধের জন্য বিগত কংগ্ৰেস সরকারকে দায়ী করেন। পেপার মিল খোলার  সম্ভাবনা দেখছিনা, আলো কম দেখছি এই মন্তব্য করে সোম বলেন, বরাকের কংগ্ৰেস রাজত্বে নেতা মন্ত্ৰীরা একই বাঁশের গাড়ীকে চার বার ওজন করে, বাঁশের গাড়ীর নম্বর পাল্টিয়ে নতুন নম্বর লাগিয়ে একাধিকবার ওজনের গাড়ী দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। কাছাড়ের চিনি কলকেও কংগ্ৰেস ধ্বংস করেছে। কংগ্ৰেস বিধায়করা প্ৰশ্ন তোলেন কেন্দ্ৰে বিজেপি রাজ্যে বিজেপি তবে কেন মিল দুটি খুলছে না। জবাবে মন্ত্ৰী পাটোয়ারি ক্ষোভে ফেটে পরে বলেন, আগের সরকার মিলটিকে ধ্বংস করেছে, আমরা তা খোলার চেষ্টা চালাচ্ছি। পদ্ম হাজরিকা মিল দুটি খোলার ব্যাপারে বিরোধীদের সহযোগিতা কামনা করেন। নাওবৈসার এআইইউডিএফ বিধায়ক মামুন ইমদাদুল হক চৌধুরী শিলঘাটের পাটকল বন্ধ হয়ে যাওয়ার পথে বলে আশংঙ্খা ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, সমবায় ভিত্তিতে ভারতবৰ্ষে প্ৰথম পাটকলটি চালু হয়েছিল। রাষ্ট্ৰপতি ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ ১৯৬৭-এ মিলটির শিলান্যাস করেছিলেন। তখন স্থানীয় বিধায়ক ছিলেন নীলকান্ত বরুয়া। ১৯৭০ সালে মিলটি চালু হয়। উৎপাদন আশি শতাংশ ছাড়িয়ে গিয়েছিল পরে বিভিন্ন কারণে রুগ্ন হয়ে পড়ে। সমবায় মন্ত্ৰী রিহণ দৈমারি আশ্বাস দিয়ে বলেন, মিলটির সাৰ্বিক উন্নতির লক্ষ্যে কেন্দ্ৰীয় সরকার আৰ্থিক সাহায্য দিচ্ছে। দৈনন্দিন ৫৫ মেট্ৰিক টন উৎপাদন লক্ষ্যে বিভিন্ন প্ৰকল্পহাতে নেওয়া হয়েছে। অসমকে কেরোসিন মুক্ত রাজ্য হিসাবে ঘোষণা করার সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্ৰকাশ করেন নন্দিতা দাস, তিনি বলেন, রাজ্যের ২৪ লক্ষ পরিবারের ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয় নি। গরিব শ্ৰমজীবি মানুষের গ্যাস সিলিণ্ডার কেনার আৰ্থিক স্বাচ্ছলতা নেই। বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকার দরুন কেরোসিন তেলের উপর ভরসা করতে হয়। অসামরিক সরবরাহ মন্ত্ৰী ফণি ভূষণ চৌধুরী জনান, কেন্দ্ৰীয় সরকার গত ১৭ জুলাই রাজ্যের মুখ্য সচিবকে এক চিঠি দিয়ে পরামৰ্শ দিয়েছিল, কেরোসিন মুক্ত রাজ্য গঠনের লক্ষ্যে। দেশের মধ্যে কৰ্ণাটক এবং পঞ্জাবকে ইতিমধ্যে কেরোসিন মুক্ত রাজ্য হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। গুয়াহাটি মহানগরে পৌর এলাকাগুলিতে বিদ্যুৎ, এল পি জির কোনও অভাৱ নেই। এই সব এলাকায় কেরোসিন তেল সরবরাহ না করায় পরীক্ষামূলক ব্যবস্থা সরকার হাতে নিয়েছে। তবে এখনও চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত হয় নি। এল পি জি এবং বিদ্যুৎ সরবরাহের নিশ্চয়তা না থাকা পৰ্যন্ত এ ব্যবস্থা কাৰ্যকরী ব্যবস্থা গ্ৰহণ করবে না সরকার।
রাজ্যের শিল্প বাণিজ্যমন্ত্ৰী চন্দ্ৰমোহন পাটোয়ারি পুনরায় আজ আভ্যন্তরীণ জল পরিবহন বিভাগের নানা ত্ৰুটি-বিচ্যুতি তুলে ধরে বলেন, এখনও বিভিন্ন জায়গায় বিনা লাইসেন্সে বেআইনিভাবে নৌকাগুলি চলছে। কখন যে দুৰ্ঘটনা ঘটবে তা ভগবানই জানেন। ৪০-৫০ বছরের পুরণো জাহাজগুলি আজও চালানো হচ্ছে। রাজ্য সরকার আভ্যন্তরীণ জল পরিবহন বিভাগের খোল-নলচে পাল্টিয়ে অত্যাধুনিকভাবে জল পরিবহন ব্যবস্থা কায়েম করার জন্য বিধানসভায় নতুন আইন আনতে চলেছে। সে আইনটি কাৰ্যকারী হলে এবং বিশ্ব ব্যাঙ্কের হাজার কোটি টাকার আৰ্থিক সাহায্য পাওয়া গেলে এই বিভাগের বিরপদ্ধে কোনও অভিযোগ থাকবেনা। একটি জাহাজ নিৰ্মাণ করতে ১০ মাস সময় লাগে। প্ৰতিটি নৌকায় ডবল ইঞ্জিন থাকতেই হবে। প্ৰতিজন যাত্ৰীকে লাইফ জ্যাকেট পড়তে হবে। তিনি ধুবড়ি জেলা মেদেরেটারীর ভয়াবহ নৌকা দূৰ্ঘটনার কথা তুলে ধরে বলেন, এই ঘটনায় বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছিল, তা দূৰ্ভাগ্যজনক, সে দুৰ্ঘটনায় খোসলা কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সেই কমিটির সুপারিশ আজও গ্ৰহণ করা হয়নি। ব্ৰহ্মপুত্ৰ এবং বরাক নদীতে খনন কাৰ্য চালানো হচ্ছে, শীঘ্ৰই জল পরিবহন শুরু  হবে। অথচ জলসম্পদমন্ত্ৰী কেশব মহন্ত জানিয়েছেন, ব্ৰহ্মপুত্ৰ নদে জল পরিবহন সম্পৰ্কে এখনও রাজ্য সরকার ডিপিআর প্ৰস্তুত করেনি। কোকরাঝাড় জেলার বোড়োল্যাণ্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনিয়ম অব্যবস্থা তুলে ধরে কমল সিং নাৰ্জারি এ ব্যাপারে বিহিত ব্যবস্থা গ্ৰহণ করার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান। মন্ত্ৰী পল্লব লোচন দাস জানান, চিন্তা ও চেতনায় এবং বৌদ্ধিকভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে বোড়োল্যাণ্ড বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনার দায়িত্বে  আছেন অসমের রাজ্যপাল। রাজ্যপাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে এক কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্ৰাক্তন শিক্ষামন্ত্ৰী হিমন্ত বিশ্ব শৰ্মা জানান, স্বঃশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলি পরিচালনার ক্ষেত্ৰে সরকার হস্তক্ষেপ করতে পারে না। রাজ্যপালরায় তা নিয়ন্ত্ৰণ করেন। বিপিএফ-র কমল সি নাৰ্জারি এবং চরণ বড়ো বিধানসভার প্ৰক্ৰিয়া এবং কাৰ্য পরিচালনার নিয়মাবলীর ৫৪ নম্বর নিয়মের অধীনে গত ২৩ সেপ্তেম্বর এক সংবাদপত্ৰে প্ৰকাশিত এক খবরের প্ৰতি দৃষ্টি আকৰ্ষণ করে বোড়োল্যাণ্ড ছাত্ৰ সংস্থার আন্দোলনের ফলে বিশ্বাবিদ্যালয়ে অচল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন। বিধানসভায় পবিন্দ্ৰ ডেকা জানতে চেয়েছিলেন, এ্যাডভ্যােণ্টেজ আসাম শিল্প বিনিয়োগ সন্মেলনে রাজ্যে কোনও বিনিয়োগ হয়েছে কিনা, বাইরের শিল্পপতিরা আসছেন কিনা। শিল্প বাণিজ্যমন্ত্ৰী চন্দ্ৰমোহন পাটোয়ারি জানান, রাজ্যে শিল্প পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। ঘরে ঘরে পাইপ লাইনযোগে গ্যাস সরবরাহের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনসুকিয়ায় শিল্প উদ্যোগ স্থাপনের জন্য ১৫ বিঘা জমি অধিগ্ৰহণ করা হয়েছে। বিধায়ক সঞ্জয় কিষাণের প্ৰেশ্নর জবাবে পাটোয়ারি বলেন, বাইরের কোম্পানি এলে জমিতে শিল্প স্থাপন করতে দেওয়া হবে। সরকার সেখানে প্লাষ্টিক শিল্প স্থাপন করার চেষ্টা করছে। বিধানসভায় বিরোধী দলের বিধায়করা অন্ধ্ৰপ্ৰদেশ থেকে আমদানি করা মাছে ফরমালিন বিষ থাকার অভিযোগ করেন, শ্বেরমান আলি এবং অন্যান্যদের অভিযোগ ফরমালিন যুক্ত মাছ বিক্ৰি হচ্ছে অথচ সরকারের কোনও প্ৰতিক্ৰিয়া নেই। জবাবে মৎস্য মন্ত্ৰী পরিমল শুক্লবৈদ্য জানান, ফরমালিন যুক্ত মাছ পরীক্ষার দায়িত্ব মৎস্য বিভাগের নয় স্বাস্থ্য বিভাগের। তিনি দাবি করেন রাজ্যে মাছের উৎপাদন বেড়েছে। অগপর রমেন্দ্ৰ নারায়ণ কলিতা প্ৰশ্ন করেন, মাছ আমদানির জন্য রাজ্য থেকে কত টাকা বাইরে যায়। কিন্তু এই প্ৰেশ্নর জবাবে মৎস্যমন্ত্ৰী সঠিক উত্তর দিতে পারেন নি বলে কলিতা অসন্তুষ্টি প্ৰকাশ করেন। অপর দিকে বিধায়ক জাকির হোসেন সিকদার অভিযোগ করেন, মাছ উৎপাদন নিয়ে কোনও ব্যবস্থা গ্ৰহণ করছে না বিভাগ কেবল মুখে এবং হোৰ্ডিংয়ের মাধ্যমে চলছে। শ্বেরমান আলি অভিযোগ করেন যেখানে মাছের উৎপাদন নেই সেখানেই পুকুরের ব্যবস্থা করে দেওয়া হচ্ছে। বিধানসভায় উপাধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্ৰহণের পরে আজ কৃপানাথ মাল্লা অধ্যক্ষ হিতেন্দ্ৰ গোস্বামীর অনুপস্থিতিতে কিছুক্ষণ বিধানসভা সুষ্ঠভাবে পরিচালনা করেন।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.