Header Ads

বন্যাক্রান্ত অঞ্চল পরিদর্শন

বানাক্রান্ত অঞ্চল পরিদর্শন‌জল সম্পদ মন্ত্রী পিযুষ হাজারিকার।
কামপুর, কচুয়ার বন্যার পরিস্থিতি জটিল।
ভলভলীয়া গাত্তেঁর মথাউরিরে উপর দিয়ে জল বচ্ছে, প্রশাসনের সতর্কবাণী।
সুনীল রায় নগাঁও ১৬মে:- নগাঁও জেলার কামপুর এবং কচুয়ার পরিস্থিতি ক্রমশ জটিল রূপ ধারণ করেছে। তৃতীয় দিনেও বন্যার জটিল রূপ ধারণ করাতে নদীর পারের আশে পাশে জনগন শংকাতে সময় অতিবাহিত করতে লাগা হয়েছে।কপিলী নদীর বাঢ়ন্ত জলেবর্তমান প্রর্য্যন্ত প্রায় ৩০টির গাঁওবন্যার জলে প্লাবিত করে ফেলার সাথে পশুদের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করেছে। গতকাল দুটি করে মথাউরি ভেঙ্গে বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত করার পর গতকাল রাত্র হতে ভলভলীয়া গাত্তেঁ মথাউরিটি দিয়ে জল বয়ে যাওয়াতে এই মথাউরিটিতে তে কোনো মুহুর্তে ভেঙ্গে যাওয়ার আশংকাকে গ্ৰামের জনগন এখোন চক্ষে শস্যা ফুল দেখতে হচ্ছে।আজ স্থানীয় প্রশাসনে মথাউরিদিয়ে সকলো ধরনের আসা যাওয়া বন্ধ করার সাথে নদীর পারের আশে পাশের জনগনকে সতর্ক হয়ে থাকতে মাইক যোগে আহ্বান জানায়।আজ আসামের জল সম্পদ বিভাগের মন্ত্রী পীয়ুষ হাজারিকায় বঢ়মপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক জিতু গোস্বামী এবং রহা বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক শশীকান্ত দাস এবং বিভাগীয় বিষয়া সকলকে সাথে নিয়ে বান বিধস্ত অঞ্চল সমূহ পরিভ্রমণ করে কামপুর এবং কচুয়ার বন্যার পরিস্থিতি জটিল বলে মন্তব্য করে।মন্ত্রী জনে ভলভলীয়া গাত্তের মথাউরিটি নির্মানের জন্য ২০ কোটি টাকা অনুমোদন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেবর্ষার  পর মথাউরি নির্মানের প্রতিশ্রুতি দেওয়ার সাথে অন্য ভগ্ন মথাউরি সমূহ পুনর নির্মাণের আশ্বাস প্রদান করে বানবিধ্বস্ত জনগনকে।মন্ত্রীঅঞ্চল কযটির বন্যার পরিস্থিতি বুঝে নেওয়ার সময়ে বন্যা বিধ্বস্ত জনগনকে শীঘ্রে বান সাহায্য প্রদান করা হবে বলে বানাক্রান্ত জনগনকে আশ্বাস প্রদান করে। উল্লেখ্য যে এইবার কপিলী নদীর বাড়ন্ত জলের ফলে প্রায় ৩০টিকরে গাত্তের গ্ৰামবাসী জলবন্দী হ ওয়ার উপরেও পশুদের ব্যাপক ক্ষতি সাধন  হ ওয়ার সাথে গরীব কৃষকদের মাথার ঘাম মাটিতে পরার সাথে হাজার হাজার বিঘা বরোধানের খেতি নষ্ট হ ওয়া তে গরীব কৃষক জনগনে মাথায় হাত দিতে লাগা হয়েছে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.