কেরালার বিমান দুর্ঘটনায় অলৌকিক ভাবে বেঁচে গেল একটি পরিবার !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
দুবাই থেকে কেরালা ফেরার পথে বিমান দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন দুবাই এর একজন ব্যবসায়ী ও তার পরিবার। তবে অবিশ্বাস্য হলেও তাদের সবাই বেঁচে আছেন এবং আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
৪০ বছর বয়সী সাইফুদ্দিন দুবাইয়ের একজন ব্যবসায়ী। ছেলেমেয়েদের স্কুল বন্ধ খাকায় তার স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে স্বামীর সঙ্গে দেখা করতে দুবাই গিয়েছিলেন। পরে লকডাউনে দীর্ঘ সময় আটকা পড়েন। শুক্রবার তারা সকলেই এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে করে কেরালার কোজিকোড়ে ফিরে আসছিলেন।
পরিবারের পাঁচজনের সবাই আহত হয়েছেন। মেয়ে সানা ছাড়া সবাই ভর্তি হয়েছেন বেবি মেমোরিয়াল হাসপাতালে। সানা ভর্তি আছেন আল শিফা হাসপাতালে। সাইফুদ্দিনের ভাইয়ের ছেলে মুহাম্মদ সালিহ জানান, সাইফুদ্দিন আমার চাচা, তিনি এবং তার পরিবার দুবাই থেকে দেশে ফিরছিলেন তখনই দুর্ঘটনার শিকার হতে হয়। আমরা রাত ৮ টা নাগাদ জানতে পারি।
ইন্ডিয়ার সহযোগী প্রতিষ্ঠান এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের আইএক্স ১৩৪৪ ফ্লাইটটি দুবাই থেকে করোনা মহামারিতে আটকে পড়া ভারতীয়দের নিয়ে ফিরছিল। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে কোঝিকোড় বিমানবন্দরে অবতরণের সময় চাকা পিছলে রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে সেটি।
দুবাইফেরত ১৯১ যাত্রী নিয়ে ভারতের কেরালার কোঝিকোড বিমান বন্দরের রানওয়েতে ছিটকে পড়ে দুই টুকরো হয়ে গেছে এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের একটি ফ্লাইট। এতে বিমানটির পাইলটসহ ২০ জন নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনের বলা হয়েছে, শুক্রবার রাত সোয়া ৮-টার কেরালার কোঝিকোড় বিমানবন্দরে রানওয়েতে ল্যান্ড করার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে। অবতরণের সময় বৃষ্টির কারণে রানওয়ে থেকে পিছলে একটি খাদে পড়ে যায় বিমানটি। ওই বিমানে শিশুসহ ১৮৪ জন যাত্রী ছিলেন। এছাড়া দুজন পাইলট এবং চারজন কেবিন ক্রু সদস্য ছিলেন বিমানটিতে।
ওই অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের মধ্যেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। বৃষ্টির কারণে দুর্ঘটনার পরে বিমানটিতে আগুন লাগেনি। উদ্ধার কাজ চলছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ পর্যন্ত ২০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। উদ্ধার কাজ চলছে।
বিমানটি করোনাভাইরাস মহামারীর সময়ে বিদেশ থেকে ভারতীয়দের ফিরিয়ে আনার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছিল।
ফ্লাইট ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট ফ্লাইটর্যাডার ২৪ অনুসারে, বিমানটি বিমানবন্দরে বেশ কয়েকবার চক্কর কেটেছিল এবং অবতরণের জন্য দু'বার চেষ্টাও করেছিল।
দুবাই থেকে কেরালা ফেরার পথে বিমান দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন দুবাই এর একজন ব্যবসায়ী ও তার পরিবার। তবে অবিশ্বাস্য হলেও তাদের সবাই বেঁচে আছেন এবং আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
৪০ বছর বয়সী সাইফুদ্দিন দুবাইয়ের একজন ব্যবসায়ী। ছেলেমেয়েদের স্কুল বন্ধ খাকায় তার স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে স্বামীর সঙ্গে দেখা করতে দুবাই গিয়েছিলেন। পরে লকডাউনে দীর্ঘ সময় আটকা পড়েন। শুক্রবার তারা সকলেই এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে করে কেরালার কোজিকোড়ে ফিরে আসছিলেন।
পরিবারের পাঁচজনের সবাই আহত হয়েছেন। মেয়ে সানা ছাড়া সবাই ভর্তি হয়েছেন বেবি মেমোরিয়াল হাসপাতালে। সানা ভর্তি আছেন আল শিফা হাসপাতালে। সাইফুদ্দিনের ভাইয়ের ছেলে মুহাম্মদ সালিহ জানান, সাইফুদ্দিন আমার চাচা, তিনি এবং তার পরিবার দুবাই থেকে দেশে ফিরছিলেন তখনই দুর্ঘটনার শিকার হতে হয়। আমরা রাত ৮ টা নাগাদ জানতে পারি।
ইন্ডিয়ার সহযোগী প্রতিষ্ঠান এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের আইএক্স ১৩৪৪ ফ্লাইটটি দুবাই থেকে করোনা মহামারিতে আটকে পড়া ভারতীয়দের নিয়ে ফিরছিল। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে কোঝিকোড় বিমানবন্দরে অবতরণের সময় চাকা পিছলে রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে সেটি।
দুবাইফেরত ১৯১ যাত্রী নিয়ে ভারতের কেরালার কোঝিকোড বিমান বন্দরের রানওয়েতে ছিটকে পড়ে দুই টুকরো হয়ে গেছে এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের একটি ফ্লাইট। এতে বিমানটির পাইলটসহ ২০ জন নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনের বলা হয়েছে, শুক্রবার রাত সোয়া ৮-টার কেরালার কোঝিকোড় বিমানবন্দরে রানওয়েতে ল্যান্ড করার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে। অবতরণের সময় বৃষ্টির কারণে রানওয়ে থেকে পিছলে একটি খাদে পড়ে যায় বিমানটি। ওই বিমানে শিশুসহ ১৮৪ জন যাত্রী ছিলেন। এছাড়া দুজন পাইলট এবং চারজন কেবিন ক্রু সদস্য ছিলেন বিমানটিতে।
ওই অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের মধ্যেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। বৃষ্টির কারণে দুর্ঘটনার পরে বিমানটিতে আগুন লাগেনি। উদ্ধার কাজ চলছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ পর্যন্ত ২০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। উদ্ধার কাজ চলছে।
বিমানটি করোনাভাইরাস মহামারীর সময়ে বিদেশ থেকে ভারতীয়দের ফিরিয়ে আনার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছিল।
ফ্লাইট ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট ফ্লাইটর্যাডার ২৪ অনুসারে, বিমানটি বিমানবন্দরে বেশ কয়েকবার চক্কর কেটেছিল এবং অবতরণের জন্য দু'বার চেষ্টাও করেছিল।
কোন মন্তব্য নেই