চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সাথে চুক্তির জেরে এবার রাহুল, সোনিয়াকে টানা হচ্ছে সুপ্রিম কোর্টে !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
চীনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতির মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে কংগ্রেসের সভাপতি সোনিয়া গান্ধী, প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেসের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। এক আইনজীবীর তরফ থেকে দাখিল করা ওই মামলায় ২০০৮ সালে ইউপিএ সরকার আর চীনের কমিউনিস্ট সরকারের মধ্যে হওয়া চুক্তি নিয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টে দাবি করা হয়েছে যে, জাতীয় তদন্ত সংস্থা অথবা সিবিআইকে অবৈধ গতিবিধি আইন ১৯৬৭ অনুযায়ী তদন্তের নির্দেশ যেন দেওয়া হয়।
সুপ্রিম কোর্টে দায়ের ওই পিটিশনে কংগ্রেস আর কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়নার মধ্যে ২০০৮ সালে হওয়া সেই চুক্তি নিয়ে তথ্য দেওয়ার দাবি করা হয়েছে। ওই চুক্তিতে দুই দলের মধ্যে হাই লেভেল তথ্য আদান প্রদানের কথাও উল্লেখ আছে। আবেদনে বলা হয়েছে যে, দেশের সুরক্ষার সাথে কোন সমঝোতা হওয়া উচিৎ না। আর এরজন্য ভারতীয় সংবিধানের আর্টিকেল ৩২ অনুযায়ী, এই আবেদন দায়ের করে কংগ্রেস পার্টি আর কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়নার মধ্যে চুক্তির প্রয়োজনীয়তা আর উদ্দেশ্যের তথ্য সার্বজনীন করার দাবি জানানো হচ্ছে।
আবেদনে বলা হয়েছে যে, ইউপিএ আর কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়নার মধ্যে হওয়া সমঝোতায় দুই পক্ষের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক, আঞ্চলিক আর আন্তর্জাতিক ইস্যু গুলো নিয়ে বিবেচনা করায় সহমতি হয়েছে। আবেদনে বলা হয়েছে যে, বহু মিডিয়া হাউসের কাছে এমন রিপোর্ট আছে যে, ২০০৮ থেকে ২০১৩ এর মধ্যে চীন থেকে প্রায় ৬০০ বার অনুপ্রবেশের চেষ্টা করা হয়েছে। আর সেই সময় ইউপিএ সরকার ক্ষমতায় ছিল।
চীনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতির মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে কংগ্রেসের সভাপতি সোনিয়া গান্ধী, প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেসের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। এক আইনজীবীর তরফ থেকে দাখিল করা ওই মামলায় ২০০৮ সালে ইউপিএ সরকার আর চীনের কমিউনিস্ট সরকারের মধ্যে হওয়া চুক্তি নিয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টে দাবি করা হয়েছে যে, জাতীয় তদন্ত সংস্থা অথবা সিবিআইকে অবৈধ গতিবিধি আইন ১৯৬৭ অনুযায়ী তদন্তের নির্দেশ যেন দেওয়া হয়।
সুপ্রিম কোর্টে দায়ের ওই পিটিশনে কংগ্রেস আর কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়নার মধ্যে ২০০৮ সালে হওয়া সেই চুক্তি নিয়ে তথ্য দেওয়ার দাবি করা হয়েছে। ওই চুক্তিতে দুই দলের মধ্যে হাই লেভেল তথ্য আদান প্রদানের কথাও উল্লেখ আছে। আবেদনে বলা হয়েছে যে, দেশের সুরক্ষার সাথে কোন সমঝোতা হওয়া উচিৎ না। আর এরজন্য ভারতীয় সংবিধানের আর্টিকেল ৩২ অনুযায়ী, এই আবেদন দায়ের করে কংগ্রেস পার্টি আর কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়নার মধ্যে চুক্তির প্রয়োজনীয়তা আর উদ্দেশ্যের তথ্য সার্বজনীন করার দাবি জানানো হচ্ছে।
আবেদনে বলা হয়েছে যে, ইউপিএ আর কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়নার মধ্যে হওয়া সমঝোতায় দুই পক্ষের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক, আঞ্চলিক আর আন্তর্জাতিক ইস্যু গুলো নিয়ে বিবেচনা করায় সহমতি হয়েছে। আবেদনে বলা হয়েছে যে, বহু মিডিয়া হাউসের কাছে এমন রিপোর্ট আছে যে, ২০০৮ থেকে ২০১৩ এর মধ্যে চীন থেকে প্রায় ৬০০ বার অনুপ্রবেশের চেষ্টা করা হয়েছে। আর সেই সময় ইউপিএ সরকার ক্ষমতায় ছিল।
কোন মন্তব্য নেই