Header Ads

বন বিভাগের অকৰ্মন্যতায় পশ্চিম কাৰ্বি আংলঙে হাতীৰ আক্ৰমণে নিহত চার


সঙ্গীতা ভৌমিক দাস, ডিফু,
গত একমাস যাবৎ পশ্চিম কাৰ্বি আংলং জেলার খেরণিসহ বগরীঘাট, ফেলাংপি, প্ৰিলো বিভিন্ন স্থানে প্ৰায় ৬০ থেকে ৭০টি হাতীর একটি দল তাণ্ডব চালিয়ে আসছিল। খবর দেওয়া হয়েছিল বন বিভাগকেও। কিন্তু কোনো হেলদোল ছিল না বন বিভাগের। আর এরই পরিণতিতে আজ বুনো হাতীর আক্ৰমণে নিহত হল চারজন। জানাগেছে আজ সকালে এই হাতী দলটিরই একটি বুনো হাতী সকালে খেরণির অন্তৰ্গত তিনটি স্থানে আক্ৰমণ চালায়। যার ফলে এক কিশোর সহ নিহত হয় চারজন। সকাল ছটা থেকে জ্জটা নাগাদ সংঘটিত হয় এই ঘটনা। বগিডুবি গ্ৰামে কৃষকেরা আখ খেতি করার সময় হঠাতই জংগল থেকে বেরিয়ে এসে কৃষকদের ওপর প্ৰথমটি হানা দেয় হাতীটি। হাতীর আক্ৰমণে ঘটনাস্থলেই নিহত হন লক্ষীয়া দেবী (৬৫) এবং মতি চৌহান (১২)। এরপর পাৰ্শবৰ্তী লাম্বাপাথার গ্ৰামে হানদেয় বুনো। সেখানে হাতীর আক্ৰমণে নিহত হন পূৰ্ণীমা থাপা (৩৫) নামের এক মহিলা। এরপর হাতীটি হাওয়াইপুরের জিরিবাছা গ্ৰামে প্ৰবেশ করে। সেখানে হাতীর সামনে পরেযাওয়া লক্ষী দেবী (৪৭)কে পিষে দেয় বুনো হাতীটি। হাতীর আক্ৰমণে বেশ কিছু পশুধনও মারা পরেছে। এই শিহরণকারী ঘটনার পর বিস্তিৰ্ণ অঞ্চলজুরে আতংক ছরিয়ে পরার সাথে বন বিভাগের বিরnদ্ধেও ক্ষোভ উগরে ওঠা দেখা গেছে। কাল রাত থেকেই হাতীর দলটি খেত-খামারে উপদ্ৰব চালিয়ে যা¿২৬ল বলে জানিয়েছে গ্ৰামবাসীরা। বৰ্তমানে পুলিশ ও বনবিভাগের লোকেরা হাতী খেদিয়ে পাঠাতে চেষ্টা চালানোর সাথে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্ৰণের চেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানা গেছে যদিও গত একমাস যাবৎ হাতীর দলটি তাণ্ডব চালিয়ে আসার পরও কেন বন বিভাগ নিশ্চুপ হয়ে বসেছিল সেই প্ৰশ্নই বার বার উঠে আসছে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.