Header Ads

“হাজার বাধা দিলেও কংগ্ৰেসে যাবই, আমরা প্ৰধানমন্ত্ৰী পদে রাহুলকেই দেখতে চাই” বদরুদ্দিন আজমল

‘পাগলে কি না বলে, ছাগলে কি না খায়' তরুণ গগৈকে এই ভাষাতেই তাচ্ছিল্য করেনঃ আজমল 

গুয়াহাটিঃ এআইইউডিএফ প্ৰধান বদরুদ্দিন আজমল আজ প্ৰাক্তন মুখ্যমন্ত্ৰী তরুণ গগৈকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে বলেন, এআইইউডিএফ কংগ্ৰেসের সঙ্গে সমঝোতা করবেই। হাজার চেষ্টা করলেও কেউ বাধা দিতে পারবে না। কারণ বিগত ১০-১২ বছর ধরে এআইইউডিএফ  ইউপিএ-এর সঙ্গে আছে, ভবিষ্যতে থাকবেও। তরুণ গগৈ বলেছেন, তিনি কংগ্ৰেস দলে থাকলে এআইইউডিএফ প্ৰধান বদরুদ্দিন আজমলের সঙ্গে কোনও ভাবে সমঝোতা করা হবে না। এই প্ৰসঙ্গে বদরুদ্দিন বলেন, হাজার চেষ্টা করলেও কেউ তাকে বাধা দিতে পারবে না, তার মন্তব্য ‘পাগলে কি না বলে, ছাগলে কি না খায়'। তাদের কংগ্ৰেসের সঙ্গে হাই কমাণ্ড পৰ্যায়ে সমঝোতা হয়েই গেছে। দেশের প্ৰধানমন্ত্ৰী হিসাবে তারা রাহুল গান্ধীকেই দেখতে চায়। বদরুদ্দিন আজমল আজ পঞ্চায়েত বিজয়ী প্ৰতিনিধিদের অভিনন্দন জ্ঞাপন করে বলেন, শাসক বিজেপি দল পঞ্চায়েত ধনবল, বাহুবল এবং রেগিং করে পঞ্চায়েত নিৰ্বাচনে অবতীৰ্ণ হয়েছিল। কংগ্ৰেস যে ভাবে পঞ্চায়েত নিৰ্বাচনে সংখ্যালঘু এলাকায় ভোটারদের মাঝে মিথ্যাচারের বন্যা বইয়ে দিয়েছে ঠিক সেইভাবে আঞ্চলিকতাবাদী অগপ-শাসকদল বিজেপির অংশীদার হয়েও বিজেপি দলের বিরুদ্ধেই বিষোদগার করে এক ধোঁয়াশার সৃষ্টি করেছে। সেই পরিবেশের মধ্যে এআইইউডিএফ-এর জয়ী হওয়াটা শুভ লক্ষণ। প্ৰতিটি জেলায় গিয়ে বদরুদ্দিন আজমল জয়ী সদস্যদের অভিনন্দন জানাচ্ছেন। ধুবুড়ি, গৌরিপুর, গোলকগঞ্জ, মানকাচর প্ৰভৃতি জায়গায় পৰ্যালোচনা সভা করে নিৰ্বাচনী পৰ্যালোচনা করে নিৰ্বাচনী প্ৰতিশ্ৰুতি পালনের কথা বলছেন। তাঁর সঙ্গে থাকছেন হাফিজ বসির আহমদ কাসিমী, আইনজীবি আমিনুল ইসলাম, বিধায়ক সাহাব উদ্দিন আহমেদ, নজরুল হক, নিজানুর রহমান প্ৰমুখ সঙ্গে থাকছেন।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.