Header Ads

আধ্যাত্মিক, সাংস্কৃতিক, বৌদ্ধিক চেতনার প্ৰাণ কেন্দ্ৰ হিসাবে নামঘরগুলি প্ৰতিষ্ঠা করেছিলেন শ্ৰীমন্ত শঙ্করদেবঃ মুখ্যমন্ত্ৰী


গুয়াহাটিঃ আধ্যাত্মিক, সাংস্কৃতিক, বৌদ্ধিক চেতনার প্ৰাণ কেন্দ্ৰ নামঘরগুলি অসমীয়া জীবনের ভিতকে শক্তিশালী করে তুলেছে। নামঘরগুলি এক সময় স্থানীয় সংসদ হিসাবে পরিচালিত হতো।মহাপুরষ শঙ্করদেব বহু ভাবনা চিন্তা করে নামঘরগুলি প্ৰতিষ্ঠা করেছিলেন। সেই মহাপুরুষ শঙ্করদেবের বাণী এবং আদৰ্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে সমাজকে শক্তিশালী হিসাবে গড়ে তুলতে হবে। আজ নলবাড়ি জেলায় মরোয়াতে মহাপুরুষ শঙ্করদেবের জন্মোৎসব উদযাপন সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত ধৰ্মালোচনী সভায় মুখ্য অতিথি হিসাবে ভাষণ প্ৰদান করে মুখ্যমন্ত্ৰী সৰ্বানন্দ সনোয়াল এ কথা বলেন। মুখ্যমন্ত্ৰী বলেন, বহু কষ্ট করে সাধনার মাঝে সমাজ জীবনকে উজ্জীবিত করে তুলেছিলেন মহাপুরুষ শঙ্করদেব। তাঁর অমর সৃষ্টির মাধ্যমে। তাঁর আধ্যাত্মিক বাণীসমূহ জীবনাদৰ্শে প্ৰতিফলনের প্ৰয়োজন আছে। তাঁর জীবনাদৰ্শেকে ঠিকমতো উপলব্ধি করতে না পারার জন্য আজ সমাজ দিশাহারা। ধৰ্মের লক্ষ্যই হচ্ছে মানবীয় মূল্যবোধ প্ৰতিষ্ঠা করা। মুখ্যমন্ত্ৰী বলেন, সামাজিক সংস্কার অপ-সাংস্কৃতির বিরুদ্ধে আধ্যাত্মিক সাংস্কৃতিক দিকে আমাদের সমাজ জীবনকে সমৃদ্ধ করার ওপর শঙ্করদেব জোর দিয়েছিলেন। বিশিষ্ট সমাজকৰ্মী সুরেন্দ্ৰ নাথ বৈশ্যের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় শ্ৰম এবং নিয়োগ বিভাগের প্ৰতিমন্ত্ৰী পল্লব লোচন দাস, বিধায়ক নারায়ণ ডেকা, ভাষিক সংখ্যালঘু বোৰ্ডের অধ্যক্ষ রামকৃষ্ণ ঘোষ প্ৰমুখ উপস্থিত ছিলেন।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.