Header Ads

রাজ্যে শান্তিপূৰ্ণ পরিস্থিতি, সংবাদ মাধ্যমে এতো হুলস্থূল কেন? প্ৰশ্ন অধ্যক্ষ হিতেন্দ্ৰ নাথ গোস্বামীর


গুয়াহাটিঃ এন আর সি তালিকা প্ৰকাশ নিয়ে রাজ্যে কোনও ধরণের গণ্ডগোল হয় নি ও অশান্তির সৃষ্টি হয় নি। বরাক সহ রাজ্যের সৰ্বত্ৰ শান্তিপূৰ্ণ পরিস্থিতি বিরাজ করছে তার পরেও প্ৰচার মাধ্যম এমন হুলস্থূল করছে কেন? এই প্ৰশ্ন তুলে অসম বিধানসভার অধ্যক্ষ হিতেন্দ্ৰ নাথ গোস্বামী আজ দিশপুর সচিবালয়ে সেণ্ট্ৰাল হলে এক অনুষ্ঠানে বলেন, সুপ্ৰীমকোৰ্টের তত্ত্বাবধানে কেন্দ্ৰ এবং রাজ্য সরকারের সহযোগিতায় ৫৫ হাজর কৰ্মচারী অসমের বিদেশী সমস্যা চিরতরে সমাধানের লক্ষ্যে এন আর সির চূড়ান্ত তালিকা প্ৰকাশ করে। তা নিয়ে এত অপপ্ৰচার কেন? আজ অসম বিধানসভার প্ৰথম ২০জন ছাত্ৰ-ছাত্ৰীকে ইনটেনশিপ সার্ট্ৰিফিকেট প্ৰদান অনুষ্ঠানে অধ্যক্ষ এন আর সি নিয়ে এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, লোকসভার অনুমোদন ক্ৰমে অসমের বিধানসভাকে শৈক্ষিক এবং গবেষণামূলক প্ৰতিষ্ঠানে রূপান্তর করা হবে। বছরে মাত্ৰ ৪৫ দিন বিধানসভার অধিবেশন বসে, বাকি দিনগুলিতে শৈক্ষিক এবং গবেষণামূলক কাজের মাধ্যমে উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা যেতে পারে। একমাত্ৰ সুষ্ঠু রাজনীতির মাধ্যমেই দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা যায়। ভালো রাজনীতিবিদ ছাড়া ভালো দেশ গড়া যায় না। এই অনুষ্ঠানে বিধানসভার অধ্যক্ষ পুলকেশ বরুয়া, শিল্পমন্ত্ৰী চন্দ্ৰমোহন পাটোয়ারী, শিক্ষামন্ত্ৰী সিদ্ধাৰ্থ ভট্টাচাৰ্য, প্ৰাক্তন মন্ত্ৰী রমেন্দ্ৰ নারায়ণ কলিতা, অতিরিক্ত মুখ্যসচিব এ কে সিং, বিধানসভার প্ৰধান সচিব এম কে ডেকা প্ৰমুখ বক্তব্য রাখেন। বিশিষ্ট সাংবাদিক সমুদ্ৰ গুপ্ত কাশ্যপের তত্ত্বাবধানে ২০ জন ছাত্ৰ-ছাত্ৰী প্ৰশিক্ষণ গ্ৰহণ করে সংসদীয় গণতান্ত্ৰিক ব্যবস্থা সম্পৰ্কে অধ্যয়ন করে প্ৰতিবেদন দাখিল করে। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.