Header Ads

বেতনহীন ৯২৩৬ শিক্ষক আজ গণ আত্মহত্যার চেষ্টা, ৭ দিনের মধ্যে বৈঠকে বসার আশ্বাস মুখ্যমন্ত্ৰীর


গুয়াহাটিঃ ১৯৯১ সাল থেকে ২০০১ সাল পৰ্যন্ত অসমের ২৪টি জেলায় নিয়োগ করা প্ৰাথমিক এবং উচ্চ প্ৰাথমিক বিদ্যালয়ে ৯২৩৬ শিক্ষককে অবৈধ বলে ঘোষণা করে কারণ দৰ্শানোর নোটিশের প্ৰতিবাদে আজ শিবসাগর, লখিমপুর জেলার শিক্ষকরা গণ আত্মহত্যার চেষ্টা করে চরম সিদ্ধান্ত গ্ৰহণ করেন। মুখ্যমন্ত্ৰী সৰ্বানন্দ সনোয়ালের পক্ষ থেকে আন্দোলনকারীদের চরম সিদ্ধান্ত প্ৰত্যাহার করার আৰ্জি জানানোর প্ৰেক্ষিতে আন্দোলকারীরা সাময়িকভাবে আন্দোলন প্ৰত্যাহার করেছেন। মুখ্যমন্ত্ৰী আশ্বাস দিয়েছেন ৭ দিনের মধ্যে সারা অসম কৰ্মরত অতিরিক্ত শিক্ষক সন্থার সঙ্গে বৈঠকে বসবেন। সমিতির সভাপতি নীলমণি নাথ, কাৰ্যবাহী সভাপতি ভাস্কর হাজরিকা এবং আব্দুল মাতলিব আজ এ কথা জানিয়েছেন। শিবসাগর জেলার ১৫৩০ জন শিক্ষক পরিবার পরিজনদের নিয়ে আজ শিবসাগরের বড় পুখুরীতে ডুবে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ছিলেন। পুলিশের বাধাদানের ফলে ধস্তাধস্তি হয়। অনেককে পুলিশের লাঠি খেতে হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ১৯৯১-২০০১ সালের ৮৪৭০ শিক্ষক এবং ১৯৮৯ সালে ৭৬৬জন শিক্ষককে নিয়োগ করা হয়েছিল, অনেকে ২০১২ সাল পৰ্যন্ত বেতন পায়। তার পর শিক্ষকরা সরকারের বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হয়। আদালত শিক্ষকদের সমস্যা মিটিয়ে নিয়ে বেতন দানের নিৰ্দেশ দেওয়ার পরেও সরকার তা মানে নি বলে সমিতির অভিযোগ। আসুর সাধারণ সম্পাদক লুরিণ জ্যোতি গগৈ আজ আন্দোলনকারী শিক্ষকদের পূৰ্ণ সমৰ্থন করে বলেন, বিগত দিনে যে সব শিক্ষামন্ত্ৰী, অফিসার এবং প্ৰাক্তন মুখ্যমন্ত্ৰীদের এর জন্য জবাবদেহি করতে হবে। তাদের প্ৰত্যেকে তদন্তের আওতায় আনার দাবি জানান আসু নেতা।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.