Header Ads

ভারতীয় বৈধ নথি-পত্ৰ থাকা সত্ত্বেও অন্না বালা রায়কে ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠানোর অভিযোগ আক্ৰাসুর


গুয়াহাটিঃ  বিদেশী বিতাড়ণের অঙ্গীকার করে প্ৰফুল্ল কুমার মহন্ত নেতৃত্বাধিন অগপ সরকার ক্ষমতাসীন হয়ে ১০ বছরে মাত্ৰ ৫ হাজার বিদেশীকেও বিতাড়ন করতে পারে নি। সরকারি তথ্যেই বলছে, রাজ্যে ৫৬ হাজার বিদেশী নিরুদ্দেশ, পুলিশ আজও তাদের হদিশ পায় নি। অথচ ‘ডি' ভোটারের নামে প্ৰকৃত ভারতীয় নাগরিকদের ধরে ধরে ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠানো হেয়েছে। সারা অসম কোচ রাজবংশী ছাত্ৰ সংস্থার প্ৰাক্তন সভাপতি তথা অসম প্ৰদেশ কংগ্ৰেস কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ রায় আজ টেলিফোনে এই সব অভিযোগ করে বলেন, ‘ডি' ভোটারের নামে রাজ্যের প্ৰকৃত নাগরিকদের ডিটেনশন ক্যাম্পে আটক করা হেয়েছে। তিনি অভিযোগ করেন, চিরাং জেলার সিদলি বিধানসভার এলাকার ঢালিগাঁও থানার অন্তৰ্গত এংকরবারী গ্ৰামের ৪০ বছরের অন্না বালা রায় নামের এক মহিলাকে ‘ডি' ভোটার হিসাবে চিহ্নিত করে গত ২৩  জুন, সকাল ১১ টায় তাকে ডিটেনশন ক্যাম্পে নিয়ে গেছে। তার বাবা সছিন্দর রায়ের ১৯৬০ সালের ভোটার তালিকায় নাম আছে। কোচ রাজবংশী জনগোষ্ঠীর এই মহিলা বৈধ নাগরিক হওয়া সত্ত্বেও বিদেশী সাজানো হল, এর প্ৰতিবাদে আক্ৰাসু এবং প্ৰদেশ কংগ্ৰেস লাগাতার আন্দোলন শুদ্ধ করবেন বলে হুঙ্কার দিলেন, বিটিএডি কংগ্ৰেস সমন্বয় রক্ষা কমিটির সহকারী সমন্বয়ক বিশ্বজিৎ রায়। তিনি অভিযোগ করেন, জাতিধ্বংসী বিজেপি সরকার এর আগে কোকরাঝার জেলার তিতাগুড়ির ৬৩ বছরের বৃদ্ধা নিরোবালা রায়কে বিদেশী সাজিয়ে ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে তাড়িয়ে দেওয়ার চক্ৰান্ত করছিল। তাদের বাধায় তা বন্ধ হয়। আক্ৰাসুর প্ৰাক্তন সভাপতি বলেন, আগামী ২৮ শে জুন আক্ৰাসুর বঙ্গাইগাঁওয়ে বিশাল প্ৰতিবাদী সভা ডাক দিয়েছেন।



কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.